আদালতে রাজ্যের আইনজীবী কল্যান বন্দোপাধ্যায় সওয়াল করেন, ‘‘২২ পুলিশ গুরুতর জখম। ১৯ সাধারণ মানুষ অসুস্থ। ৫৫ অফিসার সেখানে আটকে থাকছে। স্যাট, ভিজিলেন্স কমিশন, এসবিআই এবং রাজ্যের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অফিস কাজ করতে পারছে না কিছু গুণ্ডামীর আন্দোলনকারীদের জন্য। আদালত আন্দোলন স্থানান্তরে যে পরামর্শ দিয়েছিল সেই মর্মে নির্দেশ দিক। শিক্ষকদের আন্দোলনে গ্রুপ ডি স্টাফ কি করছিল?’’
advertisement
রাজ্যের আইনজীবীর সওয়ালের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের পর্যবেক্ষণ, ‘‘রাজ্য আবেদন করুক দ্রুত। কালই শুনানি করে আদালতের হস্তক্ষেপের বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।’’
প্রসঙ্গত, বুধবারই আদালত জানিয়েছিল, বিকাশ ভবনের সামনের জমায়েতে লোকসংখ্যা কমাতে হবে। এত মানুষ ওই এলাকায় জমায়েত করতে পারবেন না। বড় সংখ্যায় জমায়েতের জন্য অন্য কোনও জায়গা খুঁজতে বলা হয়েছে আন্দোলনকারীদের। বিকাশ ভবনের সামনে চাইলে কয়েক জন বসতে পারে বলেই গতকাল জানিয়েছিল আদালত। গত ১৫ মে বিকাশ ভবনের সামনে চাকরিহারা বিক্ষোভ ঘিরে ছড়ায় উত্তেজনা। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিও হয় আন্দোলনকারীদের।