এ দিন বিকেলে নিজের দুই বন্ধুর সঙ্গে রাজভবনে যান সৌরভ৷ প্রাক্তন ভারত অধিনায়কের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু সঞ্জয় দাস ছাড়াও আরও এক বন্ধু ছিলেন৷ সূত্রের খবর, এই দ্বিতীয় বন্ধুর সূত্রেই সৌরভ এ দিন রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন৷ কারণ রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের সঙ্গে সৌরভের এই বন্ধুর পূর্ব পরিচয় ছিল৷
advertisement
রাজ ভবন থেকে বেরনোর সময় সৌরভ নিজে অবশ্য সংবাদমাধ্যমকে কিছু বলেননি৷ যদিও প্রাক্তন ভারত অধিনায়কের ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, নিছক সৌজন্য সাক্ষাতেই এ দিন রাজ ভবনে গিয়েছিলেন মহারাজ৷ রাজ্যপালের সঙ্গে কথা হলেও সেখানে পঞ্চায়েত ভোট বা পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালনের কোনও প্রসঙ্গই ওঠেনি৷
প্রসঙ্গত কয়েকদিন আগেই ত্রিপুরার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হওয়ার প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছিলেন সৌরভ৷ বিজেপি শাসিত রাজ্যের প্রস্তাবে সৌরভ সাড়া দেওয়ায় তাঁঁর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ফের জল্পনা শুরু হয়৷ সেই আলোচনা থিতিয়ে যেতে না যেতেই এ দিন রাজ ভবনে পা দিলেন মহারাজ৷