শেষ চেষ্টা করেছিলেন সিপিএম রাজ্য সম্পাদক। রবিবারও সমঝোতার বার্তা দেন।
সিপিএম রাজ্য সম্পাদকের আবেদনেও কাজ হল না। ২০১৬ সালে বাম ও কংগ্রেস জোট বেঁধে এ রাজ্যে ভোটে লড়েছিল। এবার লোকসভা ভোটেও দুই শিবিরের আসন সমঝোতার আলোচনা চলছিল অনেক দিন ধরেই। রাহুল-সীতারামের বৈঠকে ঠিক হয়েছিল, সিপিএম ও কংগ্রেসের জেতা আসনে অন্য দল প্রার্থী দেবে না। অন্য আসনগুলির জন্য রফাসূত্র বের করা হবে। কিন্তু, কংগ্রেসের দাবি, এ নিয়ে চূড়ান্ত হওয়ার আগেই একতরফা ভাবে ২৫ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে দিয়েছে বামফ্রন্ট।
advertisement
এমনকি কংগ্রেসের চিকিৎসক সেলের চেয়ারম্যান রেজাউল করিমের নামও প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেছে বামফ্রন্ট।
এতেই বেজায় ক্ষুব্ধ প্রদেশ কংগ্রেস নেতৃত্ব। শনিবার তাদের নির্বাচন কমিটির বৈঠক হয়। সেখানে সিংহভাগ নেতাই জোটের বিরুদ্ধে মত দেন। তাঁদের অভিযোগ, সমঝোতার ন্যূনতম নীতিও মানেনি বামেরা। কংগ্রেসকে প্রাপ্য মর্যাদা দেওয়া হয়নি। রবিবার, কংগ্রেসের নির্বাচনী কমিটির বৈঠকেও একই সুর।
প্রদেশ কংগ্রেস সূত্রে খবর, বাংলায় একলা চলোর পক্ষে দলের হাইকম্যান্ডের সবুজ সংকেতও মিলেছে।