এমন কি, হেল্পলাইন নম্বর বিতরণ করা হয় ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে। মঙ্গলবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে সমাবেশ করে এসএফআই। এ ছাড়াও আরও বেশকিছু ছাত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে এক বা একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। র্যাগিং বন্ধ করার জন্য অনেকে আবার সিসিটিভির দাওয়াই দিয়েছেন। একই সঙ্গে যারা র্যাগিংয়ে অভিযুক্ত তাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করার সওয়াল করেছেন ছাত্রছাত্রী, অবিভাবক, শিক্ষক শিক্ষিকা সহ প্রত্যেকেই।
advertisement
এই অভিযুক্তদের একহাত নিয়েছেন বিধায়ক তথা অভিনেতা সোহম চক্রবর্তী। সম্প্রতি বিধানসভায় এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া চাওয়া হলে তিনি বলেন, “আসলে কিছু অপরাধী ছাত্র নামটা ব্যবহার করে এসব করে থাকেন। যারা র্যাগিং করে তারা আসলে ‘সাইকো’। যারা জুনিয়ারদের উপর এসব করে। শুধুমাত্র যাদবপুর কেন, বহু ছাত্রছাত্রী র্যাগিংয়ের শিকার হয়ে মারা গিয়েছে এইসব সাইকো কিলারদের হাতে। আমার মনে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উচিত এদের বিরুদ্ধে কঠোর থেকে কঠোরতম ব্যবস্থা নেওয়া। একই সঙ্গে প্রশাসনেরও দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ করা উচিত যাতে পুনরায় এ ধরনের ঘটনা না ঘটে।”
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়ার অস্বাভাবিক মৃত্যুর পরে উত্তাল হয়ে ওঠে রাজ্য রাজনীতি। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন হস্টেলে থেকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় প্রথম বর্ষের এক পড়ুয়াকে। এর পরেই কড়া পদক্ষেপ করে পুলিশ প্রশাসন৷