শুক্রবার সকালে বিষয়টা সকলের নজরে পড়তেই আতঙ্কে ছুটোছুটি শুরু হয়। সেই সাপকে ফেলেও দেওয়া হয় সাবধানে। কারও সে অবশ্য ক্ষতিও করেনি। তবে সাময়িক একটা আতঙ্ক শুরু হয়েছিল।
দিলীপের মা-সহ অন্য পরিজন এবং রিঙ্কু মজুমদারের বাড়ির উপস্থিতিতেই সম্পন্ন হবে বিয়ের আসর।রিঙ্কু নিজেই জানিয়েছেন তিনি প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়েছিলেন। রাফ অ্যান্ড টাফ মেজাজটাই তাঁকে আকর্ষণ করত। তিনি বলেন, ‘ও অবশ্য বলে দিয়েছে আশা কোরো না ফুচকা খাওয়াতে নিয়ে যাব, শপিংয়ে নিয়ে যাব। তবে আমার আর ওর অনেক মিল আছে। রান্না করে ছোট মাছ খাওয়াব। ওটা খেতে ও খুব ভালবাসে।’ দিলীপের বিবাহের খবর জানাজানি হওয়ার পর থেকে শুভেচ্ছার ঢল নেমেছে। রাজ্য বিজেপির নেতারা শুক্রবার তাঁর বাড়িতে গিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
advertisement
দলের নেতৃত্বের তরফ থেকে দিলীপ ঘোষকে বিয়ের শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন সুকান্ত মজুমদার, লকেট চট্টোপাধ্যায়-সহ দলের সাংগঠনিক পদাধিকারীরা। বিয়ের আসরে থাকতে পারবেন না সুকান্ত মজুমদার। তাই সকালেই শুভেচ্ছা পর্ব সেরে গেলেন। সংঘের প্রচারক হলেও কোন শর্তে বিয়ে করা যায় সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানালেন তিনি।