সন্ধ্যার পরিবার বলতে কেউ নেই ৷ যে বাড়িতে কাজ করতেন, সেটাই ছিল পরিবারের মতো ৷ কিন্তু বিপদের মুখে পড়তেই পরিবার ভেবে আসা, বাড়ির কর্তা-কত্রীদের যেন মুখের মুখোশ খসে পড়ল ৷ বিপদের মুখে সন্ধ্যাকে ফেলে একেবারে বেপাত্তা মালিক !
কিছুদিন আগেই সন্ধ্যার টিউমার ধরা পড়েছে ৷ অসুস্থ সন্ধ্যাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তিও করেছিলেন বাড়ির কর্তা ৷ কিন্তু হাসপাতালে ভর্তির সময় দিলেন ভুল ঠিকানা ও ভুল ফোন নম্বর ৷ অগত্যা, কোনও পরিতায় না পেয়ে হাসপাতালের লোকজন চিকিৎসা থামিয়ে হাসপাতাল থেকে পত্রপাঠ বিদায় দিলেন সন্ধ্যাকে ৷ প্রায় বাধ্য হয়েই হাসপাতাল থেকে ডিসার্জ দেওয়া হয় সন্ধ্যাকে ৷
advertisement
হন্যে হয়ে ঘুরছিলেন সন্ধ্যা ৷ হাতে দুটি জলের বোতল ৷ পরিত্রাতা হয়ে সাহায্যের জন্য এগিয়ে এল কলকাতা পুলিশ৷ অবশেষে উদ্যোগী কলকাতা পুলিশ ৷ ফের মেডিক্যালে ভর্তি পরিচারিকার ৷