একই সঙ্গে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত এখনই স্কুল খোলার কোনও ভাবনা নেই বলে তিনি জানান। কারণ তিনি বলেন যে, বাংলা সহ গোটা দেশে করোনার হার কমলেও তা পুরোপুরি শেষ হয়ে যায়নি। তাই এখনও সতর্কতা অবলম্বন করে চলতে হবে।
যে সব স্কুল খুলবে, তার সঠিক ভাবে স্যানিটাইজেশন পদ্ধতি শুরু হয়ে গিয়েছে।
অতিমারি পরিস্থিতিতে পড়ুয়াদের সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে রাজ্য সিদ্ধান্ত নেবে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। ভাগ করে পড়ুয়াদের স্কুলে আনা যায় কি না, তা নিয়েও আলোচনা করার কথাও বলেন পার্থবাবু।
advertisement
এদিন দলীয় বৈঠকের ফাঁকে শিক্ষামন্ত্রী বলেন যে, স্বাস্থ্য বিধি মেনে স্কুল চালুর জন্য একটি গাইডলাইন তৈরি করা হচ্ছে। এরপর স্কুল কর্তৃপক্ষ ও অভিভাবকদের মতামত জানা হবে। তবে কোনও স্কুল খুলতে না চাইলে, জোর করা হবে না বলেই স্পষ্ট করেন পার্থবাবু।
ইতিমধ্যেই বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংগঠন সরকারের কাছে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার দাবি জানিয়েছে। এই প্রেক্ষিতে আলোচনার জন্য বুধবার রাজ্য পরিচালিত সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠক রয়েছে।