MPS 'র কর্ণধার প্রবীর কুমার চন্দ্র সহ ৩ জন আদালতে আবেদন জানায় রাজ্যের ভিন্ন আদালতে অভিযোগের ভিত্তিতে মোট ২৮ টি মামলা চলছে। যার তদন্ত করছে সিবিআই। সমস্ত মামলা এক জায়গায় আনা হোক। আদালতের নির্দেশ রেজিস্ট্রারকে রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে সমস্ত বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থার মামলার বিচার প্রক্রিয়া বিচার ভবনে সিবিআই আদালতে করতে হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: 'বিজেপিতে ছিলাম-আছি-থাকব', জল্পনা শেষে জানিয়ে দিলেন মুকুল রায়! তৃণমূলে যোগের কারণও 'ফাঁস'
প্রসঙ্গত, সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত জামিন দিলেও জেলেই থাকতে হচ্ছে সারদা গোষ্ঠীর কর্ণধার সুদীপ্ত সেন এবং রোজভ্যালি সংস্থার কর্তা গৌতম কুন্ডুকে। বেআইনি অর্থ লগ্নি সংস্থার আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে তাঁদের বিরুদ্ধে। আইনজীবীদের মতে এই দু’জনের বিরুদ্ধে যে সমস্ত অভিযোগ আছে, তাতে সর্বোচ্চ শাস্তি সাত বছরের কারাদণ্ড। তাই ইডির মামলায় দু’জনকে জামিন দেয় সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত। কিন্তু অন্যান্য মামলায় তাঁদের জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ। তবে ওই দুই অভিযুক্তের আপাতত কারামুক্তির সম্ভাবনা নেই।
আরও পড়ুন: দেখতে তো ট্যাবলেট, কিন্তু আসলে এগুলো কী জানেন! বাগদার ঘটনা গোটা বাংলার জন্য ভয়ের
উল্লেখ্য ,২০১৮–য় ইডি–র দায়ের করা আরও একটি মামলা আছে। এসব ছাড়াও সিবিআইয়ের মামলায় ওই দুই অভিযুক্ত রয়েছেন জেলে। দুজনের বিরুদ্ধেই যাবজ্জীবন কারাদন্ডের ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। বছরখানেক আগে ইডির মামলায় সারদা গোষ্ঠীর অন্যতম কোটি দেবযানী মুখোপাধ্যায় জামিন পেয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধেও মামলা এখনও বিচারধীন। তাই দেবযানীকেও জেলেই থাকতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের অর্থলগ্নি সংস্থাগুলির বিচার নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা হাই কোর্ট।