এখানেই শেষ নয় এরপরই সৌমিত্র খাঁ বলেন, “সবাইকে মানিক ভট্টাচার্য করে দেব। মানিকবাবুকে যেভাবে লুকিয়ে বেড়াতে হচ্ছে, দুর্নীতিতে যুক্ত সবাইকে সেভাবে পালাতে হবে।” যদিও সৌমিত্র খাঁয়ের মন্তব্যকে গুরুত্ব দিতে নারাজ তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক তথা মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, “পাগল-ছাগল অনেক কিছু বলে। গুরুত্ব দেওয়ার কারণ নেই।”
আরও পড়ুন : 'যতক্ষণ না...,' কেন সরবেন না 'অসৌজন্যমূলক' মন্তব্য থেকে! সাফ জানিয়ে দিলেন সৌগত
advertisement
উল্লেখ্য, প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ মামলায় দুর্নীতির অভিযোগে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার স্ক্যানারে পর্ষদের তৎকালীন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একাধিকবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দলের তরফ থেকে তলব করা হয়েছে মানিক ভট্টাচার্যকে। যদিও তিনি মাত্র একবার হাজিরা দেন। তাঁর এবং পরিবারের সম্পত্তির নথি চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু ইডির সেই তলবে গুরুত্ব দেননি মানিক। তাঁর সঙ্গে ফোনেও কোনওভাবে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না বলেই ইডি সূত্রে খবর।
এরপরেই মানিক ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিস জারি করে বিমানবন্দরগুলিকে সতর্ক করা হয়। তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে সিবিআই মানিক ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার রাতেই লুকআউট নোটিস জারি করা হয়। অবশ্য এরপরেই খোঁজ মেলে মানিকের। প্রথমে সাংবাদিকদের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন ও পরে শনিবার দেখাও দেন প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের তৎকালীন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য।