পুলিশ সূত্রে খবর, খুনের আগে মদ্যপান করেছিলেন সঞ্জয়। খুনের পর পুলিশের ব্যারাকে ফিরেও মদ্য়পান করেন। তার পর ঘুমিয়ে পড়েন। এমনকী পুলিশের সামনেও মদ্যপান করেই হাজির হয়েছিলেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর কথা মতোই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শনিবার অ্যাকশন নেয় পুলিশ। তড়িঘড়ি গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে।
আরও পড়ুন: আহা কী আনন্দ! পুজোর জন্য স্পেশ্যাল ১৮ ট্রেন চালু পূর্ব রেলের, রইল রুট-সহ টাইমটেবিল
advertisement
সূত্রের দাবি, অভিযুক্ত সঞ্জয় রায় ২০১৯ সালে সিভিক ভলান্টিয়রের চাকরি পেয়েছিল। সঞ্জয়ের পোস্টিং ছিল বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরে। তবে সেখান থেকে তার কীর্তি শুরু। এরপরে নাকি সঞ্জয় প্রভাব খাটিয়ে একদিনও সেখানে কাজ না করে চলে যায় ওয়েলফেয়ার কমিটিতে। শুধু তাই নয়, নিয়ম ভেঙে পুলিশের ব্যারাকে থাকত আরজি কর নির্যাতনকাণ্ডে অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়। তবে মহিলা সংক্রান্ত বিষয়ে এর আগেও নাম জড়িয়েছে তার। আগে নিজের সহকর্মীদের উত্যক্ত করত বলে অভিযোগ রয়েছে সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে।
আরও পড়ুন: এই একটি ফল নিয়ে বিমানে ওঠা নিষেধ, হতে পারে জেল-জরিমানা! জানেন কোন ফল?
প্রসঙ্গত, আরজি করের ডাক্তারি পড়ুয়াকে পাশবিক নির্যাতন চালিয়ে খুন করা হয়। শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছিল ক্ষত এবং আঘাতের চিহ্ন। গোপনাঙ্গ, দু’চোখ-সহ একাধিক জায়গা থেকে রক্তপাতের প্রমাণও মিলেছে। এই ঘটনায় অপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তির আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী থেকে কলকাতার পুলিশ কমিশনার।