প্রসঙ্গত, নিয়ম ভেঙে একজন সিভিক ভলান্টিয়ারকে (আরজি কর কাণ্ডে গ্রেফতার সঞ্জয় রাই) পুলিশ বারাকে রাখার ব্যবস্থা করা এবং দিনের পর দিন বিভিন্ন কাজে তাকে মদত দিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে অনুপ দত্তের বিরুদ্ধে। সেই কারণেই এবার বিভাগীয় তদন্ত শুরু করল লালবাজার।
আরও পড়ুন: কেন জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠকের লাইভ স্ট্রিমিং নয়? ‘কারণ’ জানিয়ে দিলেন মমতা
advertisement
কলকাতা পুলিশের অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইনস্পেক্টর অনুপ দত্ত। কলকাতা পুলিশ কর্মীদের সংগঠন ‘ওয়েলফেয়ার কমিটি’র সদস্য ছিলেন তিনি। সিবিআই সূত্রে খবর, এএসআই অনুপ দত্ত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায় ‘ঘনিষ্ঠ’। এএসআই কর্মসূত্রে কলকাতায় থাকেন। তবে তিনি বালুরঘাটের বাদামাইলের বাসিন্দা। আরজি কর কাণ্ডে সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতারের পর উঠে আসে অনুপ দত্তের নাম।
তদন্তভার হাতে নিয়ে অনুপকে তলব করে সিবিআই। প্রথমদিন হাজিরা দিতে যাওয়ার সময় সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরা দেখে কার্যত দৌড়েছিলেন তিনি। যা সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। সেই অনুপের পলিগ্রাফ টেস্টও করায় সিবিআই। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় আরজি কর মেডিক্যালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও চিকিৎসক হত্যাকাণ্ডে ধৃত সঞ্জয় রায়ের পলিগ্রাফ টেস্ট হয়েছে। প্রসঙ্গত, আরজি কর কাণ্ডের রহস্যভেদে মরিয়া সিবিআই। তদন্তভার হাতে পাওয়ার পর থেকেই একাধিক ব্যক্তিকে তলব করে জেরা করেছে। যদিও গ্রেফতার একমাত্র সঞ্জয় রাই’ই। সেই গ্রেফতারও করেছে কলকাতা পুলিশ।