সিবিআই চার্জশিটে দাবি করেছে, ২০০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। ২০০ পাতার প্রথম চার্জশিট জমা করা হয়েছে সোমবার। গত ৮ অগাস্ট আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের সেমিনার রুম থেকে উদ্ধার হয় তরুণী জুনিয়র চিকিৎসকের মৃতদেহ। প্রথম থেকে ঘটনার তদন্ত শুরু করে কলকাতা পুলিশ। পরে ঘটনার তদন্তভার যায় সিবিআইয়ের হাতে।
আরও পড়ুন: গাছের ২টি পাতা, অযত্নের আগাছা ডায়াবেটিসের ‘মৃত্যুবাণ’! এভাবে খেলেই নামবে ব্লাড সুগার
advertisement
এরই মধ্যে একই মামলায়, তথ্য প্রমাণ লোপাটে যড়যন্ত্র করার অভিযোগ ওঠে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ, টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের বিরুদ্ধে। এই দু’জনকেও পরবর্তীতে গ্রেফতার করে সিবিআই। এবার তদন্তভার হাতে নেওয়ার ৫৮ দিনের মাথায় শিয়ালদহ কোর্টে চার্জশিট দিল সিবিআই।
আরও পড়ুন: সমস্ত ভেষজের জনক, এই ‘জরিবুটি’ গাছ মারণরোগের আয়ুর্বেদিক ‘মরণবাণ’! জানুন
সিবিআইয়ের দাবি, সেই মূলত খুন ও ধর্ষণের সঙ্গে যুক্ত। তাঁর সঙ্গে অপর দুই অভিযুক্ত সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলের কথাও চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে। এই দু’জন প্রমাণ লোপাটে জড়িত রয়েছেন বলে ইঙ্গিত গোয়েন্দাদের।
অর্পিতা হাজরা