স্টেটাস রিপোর্ট পড়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘ষষ্ঠ স্টেটাস রিপোর্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে, শিয়ালদহ আদালতে চার্জ ফ্রেম হয়েছে বিএনএস অনুযায়ী, অভিযুক্ত সঞ্জয় রাইয়ের বিরুদ্ধে। পরবর্তী শুনানি হবে ১১ নভেম্বর। তদন্ত চলছে, এই পরিস্থিতিতে আমরা বিস্তারিত কিছু বলব না তদন্ত সম্পর্কে। ৪ সপ্তাহ পর পরবর্তী স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিতে হবে সিবিআই-কে।”
এদিকে, এনটিএফের তরফেও স্টেটাস রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়। কিন্তু আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং এবং করুণা নন্দী বলেন, তাঁদের হাতে এনটিএফের স্টেটাস রিপোর্ট দেওয়া হয়নি।” রাজ্যের তরফে কপিল সিব্বল বলেন, ”আশা করব পরবর্তী শুনানি দ্রুত হবে। রাজ্যের তরফে দ্রুত এই মামলার নিষ্পত্তি চাইছে।”
advertisement
আরও পড়ুন: পৃথিবীর অবস্থা এত খারাপ! টাল খেয়ে গিয়েছে পূর্ব দিকে! ভারতের জন্য ভয়ঙ্কর বিপদের খবর, কিন্তু কেন?
প্রধান বিচারপতি জানান, এনটিএফের তরফে দুটি পার্টে একাধিক রেকমেন্ডেশন দেওয়া হয়েছে। সেই রিপোর্ট সব রাজ্যের মুখ্যসচিবদের সঙ্গে শেয়ার করা হোক। তাঁরা তাঁদের মতামত জানাবেন সেই রেকমেন্ডেশন সম্পর্কে। আপনাদের (ইন্দিরা জয়সিং এবং করুণা নন্দী) কোনও বক্তব্য থাকলে জানাতে পারেন রিপোর্ট নিয়ে। আপনারা আমাদের একটা ছোট নোট দিন, আপনাদের কোনও মতামত থাকলে।”
ইন্দিরা জয়সিং এরপর বলেন, ”অনেক স্টেকহোল্ডাররা উপস্থিত নন এই কোর্টে। হেলথ ইউনিভার্সিটি এখানে পার্টি নন। তাঁরা সব মেডিক্যাল কলেজের যা পরিকাঠামোর উপর নজরদারি করবে, তাঁদের পার্টি করুন।” এরপরই প্রধান বিচারপতি বলেন, ”তাহলে পরিস্থিতি আনম্যানেজেবল হয়ে যাবে। আমরা রাজ্যকে বলছি। রাজ্যই সেই দায়িত্ব নেবে। স্টেকহোল্ডার্স হিসেবে সিনিয়র এবং জুনিয়র ডাক্তারদের সংগঠনগুলিও তাঁদের মতামত দিতে পারবেন।”