ইডির নজর এবার ওই প্রভাবশালী ও তাঁর ঘনিষ্ঠ এজেন্টের উপরে। ওই এজেন্ট কলকাতার এক প্রভাবশালী ঘনিষ্ঠ। ইডি সূত্রে খবর, নগদে বিভিন্ন সময় দেওয়া হয়েছিল ওই টাকা। অয়ন ব্যাঙ্কিং লেনদেন করতেন না। পুরোটাই নগদে লেনদেন চলত বলে দাবি ইডির। ওই প্রভাবশালীও এবার ইডির নজরে।
ইডি সূত্রে খবর, মোট ৪৫ কোটি টাকা অয়ন শীলের কাছে আসে। এই টাকার একটা অংশ আসে নিয়োগ দুর্নীতি থেকে এবং অপর অংশ আসে পুরসভার দুর্নীতি থেকে। তার মধ্যে ২৬ কোটি টাকা এক এজেন্ট মারফত অয়ন শীলের প্রভাবশালীর কাছে পৌঁছেছিল দাবি ইডির।
advertisement
আরও পড়ুন, ভাড়া শুরু মাত্র ৫ টাকা দিয়ে! কবি সুভায়-রুবি রুটে ভাড়া ঘোষণা করল মেট্রো
আরও পড়ুন, ঘাড়ের গঠনই জানিয়ে দেয় কার চরিত্র ঠিক কেমন! জানুন সামুদ্রিক শাস্ত্র কী বলছে
ইডি সূত্রে খবর, অয়ন শীলের এখনও পর্যন্ত ৪০টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এর মধ্যে ৮ কোটি নগদ মিলেছে। এর পাশাপাশি আটটি ফ্ল্যাট, পাঁচটি গাড়ি, একটি পেট্রোল পাম্প, একটি হোটেল রয়েছে। এই বিপুল সম্পত্তি ও নগদের উৎস নিয়ে অয়ন শীল সাদুত্তর দিতে পারেনি। অয়ন শীলকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আদালতের পর্যবেক্ষণ, প্রাথমিক তথ্য অনুসারে দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত অয়ন শীল।
তাই জেল হেফাজতের নির্দেশ আদালতের। কেন ২৬ কোটি টাকা প্রভাবশালীকে দিয়েছিলেন অয়ন শীল, সবকিছু জানতে চায় ইডি। তাই জেলে গিয়ে জেরা করতে চায় অয়ন শীলকে।
অর্পিতা হাজরা