TRENDING:

R G Kar Hospital: ৩ ঘণ্টা ধরে...! যা অবস্থা হল রোগীর, ফের কাঠগড়ায় আর জি করের জুনিয়র ডক্টর ফ্রন্টের সদস্য, কী করল? জানলে শিউরে উঠবেন

Last Updated:

R G Kar Hospital: টানা তিন ঘণ্টা চিকিৎসা না পেয়ে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পড়ে থাকল রোগী। ঘটনায় অভিযোগের আঙুল উঠেছে যাদের দিকে তারা জুনিয়র ডক্টর ফ্রন্টের সদস্য।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: টানা তিন ঘণ্টা চিকিৎসা না পেয়ে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পড়ে থাকল রোগী। ঘটনায় অভিযোগের আঙুল উঠেছে যাদের দিকে তারা জুনিয়র ডক্টর ফ্রন্টের সদস্য। শুধু তাই নয়, এই রোগীর পরিবারকে দিয়ে জোর করে সাদা কাগজে মুচলেকা লেখানোর অভিযোগও উঠেছে৷
এদিকে, চিকিৎসকদের সংগঠনের তরফে বলা হয়, ''আমরা মনে করছি প্রকৃত দোষীরা এখনও আড়ালে রয়েছে। তথ্য প্রমাণ লোপাটের সঙ্গে জড়িত যারা, তারা এখনও তদন্তের বাইরে রয়েছে। সিবিআই আমাদের জানিয়েছে, সব দোষীরা তদন্তের আওতায় আসবে।''
এদিকে, চিকিৎসকদের সংগঠনের তরফে বলা হয়, ''আমরা মনে করছি প্রকৃত দোষীরা এখনও আড়ালে রয়েছে। তথ্য প্রমাণ লোপাটের সঙ্গে জড়িত যারা, তারা এখনও তদন্তের বাইরে রয়েছে। সিবিআই আমাদের জানিয়েছে, সব দোষীরা তদন্তের আওতায় আসবে।''
advertisement

মূল অভিযোগের উঠেছে ডক্টর রুবেল মাঝি এবং ডা. শ্রীতিশ-সহ এক মহিলা চিকিৎসকের বিরুদ্ধে৷ এছাড়াও অভিযোগ উঠেছে এক নার্সের বিরুদ্ধেও৷ অভিযোগে জানা গেছে, এই ঘটনা ধামাচাপা দিতে অন ডিউটি মেডিক্যাল অফিসার তাপস প্রামাণিকের ঘরে হুমকি দেন জেডিএফ সদস্য ডা. সীতিশ, ডা. রুবেল৷

আরও পড়ুন-চরম দুঃসময় আসছে…! ভয়ঙ্কর বিপদ আছড়ে পড়বে ৩ রাশির কপালে, রাহু-কেতুর কুনজরে জীবন ‘নরক’, দুর্ঘটনার সম্ভাবনা, চলে যেতে পারে চাকরি!

advertisement

এই ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে, তাপস প্রামানিক,তিন জায়গাতে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন৷ আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের আউট পোস্ট, হাসপাতালের উপাধ্যক্ষের কাছে, এবং হাসপাতালে মোতায়েন সিআইএসএফের কাছে৷ বুধবার বিকেল চারটে নাগাদ আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে হাড়োয়া থানা থেকে ভাই সুজিত ঘোষকে নিয়ে আসেন দিদি গীতা ঘোষ৷

আরও পড়ুন-আর রেহাই নেই…! আবারও কাঁপিয়ে আসছে! আবহাওয়ার বিরাট ভোলবদল উত্তরে, কী হবে বাংলায়? ‘বড়’ আপডেট দিল হাওয়া অফিস

advertisement

সূত্রের খবর, বাড়িতে অশান্তির জেরে বছর চল্লিশের সুজিত ঘোষ বিষ খেয়েছিলেন৷ বিকেল চারটে নাগাদ তাঁকে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের জরুরি বিভাগে আনেন গীতাদেবী৷ বিকেল চারটেয় আসলেও সন্ধে সাড়ে সাতটা পর্যন্ত পড়ে ছিল রোগী, তেমনটাই অভিযোগ৷ যন্ত্রণায় ছটফট করছিল রোগী, তার পরেও দেখা পাওয়া যায়নি কোনও ডাক্তারের৷ অভিযোগ উঠেছে ডিউটি থাকাকালীন মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন ফার্স্ট ইয়ার পিজিটি ডা. সীতিশ৷

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
কালীপুজোর রাতে হঠাৎই একটি ভূতুড়ে বাড়ির খোঁজ মিলল দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলে, ব্যাপারটা কী!
আরও দেখুন

অভিযোগকারী ডক্টর তাপস প্রামাণিক বলেছেন, যে ঘটনা ঘটেছে তাতে আমি আতঙ্কিত৷ যে জুনিয়ার ডাক্তাররা এই ঘটনা ঘটিয়েছে,তাদের একজনকে কোনওদিন দেখিনি। এরা প্রত্যেকে জেনারেল মেডিসিন বিভাগের জুনিয়র ডাক্তার। পুলিশ রিপোর্ট অর্থাৎ মেডিকো লিগ্যাল সার্টিফিকেট তৈরি না হওয়ায় রোগীকে এমার্জেন্সি থেকে জেনারেল মেডিসিন বিভাগে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানকার নার্স পুলিশ রিপোর্ট না থাকায় রোগীকে ভর্তি নিতে অস্বীকার করে। আমি সুপ্রিম কোর্টের আইন দেখিয়ে বলি আগে রোগীকে ভর্তি নিতে হবে চিকিৎসা শুরু করতে হবে তারপরে পুলিশ সার্টিফিকেট করা যাবে৷ এরপরেই এই জুনিয়র ডাক্তাররা আমার রুমে এসে অকথ্য ভাষায় আমাকে আক্রমণ করে৷ সিআইএসএফ না থাকলে আমাকে তারা মারতেও পারতো৷ গোটা ঘটনাটা অত্যন্ত অনাকাঙ্ক্ষিত এবং অনভিপ্রেত৷

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
R G Kar Hospital: ৩ ঘণ্টা ধরে...! যা অবস্থা হল রোগীর, ফের কাঠগড়ায় আর জি করের জুনিয়র ডক্টর ফ্রন্টের সদস্য, কী করল? জানলে শিউরে উঠবেন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল