বুধবার টাউনহলে মুখ্যমন্ত্রীর তোলা অভিযোগটাই ফিরে এল যেন ৷ একই অভিজ্ঞতার সাক্ষী চক্রবর্তী পরিবার। শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলে প্রীতি চক্রবর্তী। বিএম বিড়লা হাসপাতাল জানিয়েছিল, প্যাকেজের খরচ ১ লক্ষ ৭০ টাকা টাকা। তাই শেষ পর্যন্ত ঠেকল ৩ লাখে।
স্টেন্ট থেকে শুরু করে ওষুধ, চিকিৎসকের ফি থেকে বাড়তি পরিষেবার অজুহাতে টাকা নেওয়া - বাদ যায়না কোনও ফন্দি ফিকিরই।
advertisement
ড্রাগ ইমুলেটিং স্টেন্টের দাম ১০ থেকে ২০ হাজার
বেয়ার মেটাল স্টেন্ট ২৫ থেকে ৮০ হাজার টাকা
ডিলারদের থেকে স্টেন্ট কেনে হাসপাতাল
১.২০ লক্ষ থেকে দেড় লক্ষ টাকায় বিক্রি রোগীদের
৫ থেকে ৬ গুণ দাম নেয় হাসপাতাল
১ লক্ষ ২২ হাজার টাকা ৷ প্রীতিদেবীর ক্ষেত্রেও স্টেন্টের দাম বাবদ এই টাকায় নিয়েছে বিএম বিড়লা। সঙ্গে আরও একগুচ্ছ বাড়তি খরচ ৷ ক্যাথল্যাব ১ লক্ষ ২০ টাকার টাকা ৷
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের ফি ২৪ হাজার টাকা ৷
বিএম বিড়লার তুঘলকি আচরণে আইনী ব্যবস্থার পথে হাঁটার ভাবনা সদ্য হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরা প্রীতির। মুখ্যমন্ত্রীর স্বাস্থ্য উদ্যোগে কিছুটা হলেও আশার আলো দেখছেন তিনি।
রিপোর্ট: শঙ্কু সাঁতরার