মামলাকারীদের নথি যাচাইয়ের পর প্রস্তুত করতে হবে তালিকা। সেই তালিকা থেকেই দিতে হবে চাকরি। ১৫ বছর পর চাকরি পেতে চলেছেন ৮৬৭ জন। বাম আমলে শুরু হওয়া নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অবশেষে চাকরি মিলবে এবার। একাধিক আইনি জটিলতায় নিয়োগ সম্পূর্ণ করা যায়নি। অবশেষে সেই নিয়োগ নিয়ে বড় নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।
আরও পড়ুন: যোগ্য-অযোগ্যদের তালিকা দেওয়া হয়েছিল আদালতে, অভিযোগ খারিজ করে জানালেন এসএসসি চেয়ারম্যান
advertisement
প্রসঙ্গত, গত সোমবার কলকাতা হাইকোর্ট এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২৫ হাজার ৭৫৩ জনের চাকরি বাতিলের কথা ঘোষণা করেছে। আগেই স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে জানানো হয়েছিল তারা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হতে চলেছে। বৃহস্পতিবার ফের সাংবাদিক বৈঠক করে স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার দাবি করেন, তাঁরা তিনটি হলফনামা দিয়ে আদালতে জানিয়েছেন প্রায় ৫ হাজার ৩০০ জনের মতো অযোগ্য ছিলেন ওই তালিকায়।
তবে বাকিরা যে যোগ্য, তাও জোর দিয়ে বলেননি এসএসসি চেয়ারম্যান। তাঁর কথায়, ‘আপাতত যে তথ্য আছে হাতে সেই মোতাবেক ওরা যোগ্য। তবে আগামীতে যে তথ্য উঠে আসবে সেই মোতাবেক বলব। এর বাইরে আমাদের পক্ষে বাকি প্রায় ১৯ হাজারকে এভাবে সার্টিফায়েড করা সম্ভব নয়।’ এই টালমাটাল পরিস্থিতিতে এবার প্রাথমিক নিয়োগ নিয়ে বড় নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।