কল্যাণী AIIMS -এর অনুষ্ঠান শেষে তিনি হেলিকপ্টারে করে বিকেল ৫টা ১৫ মিনিট নাগাদ আবার কলকাতা বিমানবন্দরে নামবেন। সেখান থেকে তিনি সড়কপথে দক্ষিণেশ্বরে যাবেন এবং সেখানেই পুজো দেবেন বলে জানা গিয়েছে। পুজো শেষে তিনি সোজা রাজভবনে ফিরে আসবেন এবং সেখানেই রাত কাটাবেন বলে সূত্রের খবর।
আরও পড়ুনঃ ‘১০ বছর আগের আমিটাকে আবার দেখতে পেলাম…!’ ধূমকেতু ছবির গানের লঞ্চে বললেন অনুপম রায়
advertisement
পরের দিন ৩১ জুলাই পরদিন, সকাল ৯টা ২০ থেকে ৯টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত রাজভবনে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে অংশ নেবেন রাষ্ট্রপতি। এরপর সকাল ১০টা নাগাদ ভারতীয় বায়ুসেনার বিশেষ বিমানে করে দিল্লি ফিরে যাবেন তিনি।রাষ্ট্রপতির এই সফরকে কেন্দ্র করে কলকাতা পুলিশ ইতিমধ্যেই কড়া নিরাপত্তা ও ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের ঘোষণা করেছে।
৩০ জুলাই শহরের সে সমস্ত জায়গায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে থাকবে সেগুলি হল, সিথি ক্রসিং , বি টি রোড ,টালা ব্রিজ, বিধান সরণি,শ্যামবাজার পাঁচমাথা মোড় ও ভবানীপুর থেকে বি.বি.ডি. বাগ হয়ে আর.আর. অ্যাভিনিউ পর্যন্ত ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে থাকবে বিকেল ৪:৩০ – রাত ৯টা।একইরকমভাবে ৩১ জুলাই বেশ কয়েকটি রাস্তা যান চলাচলের নিয়ন্ত্রণে থাকবে তা হল, আর.আর. অ্যাভিনিউ, রেড রোড, খিদিরপুর রোড, এ জে সি বোস ফ্লাইওভার, মা ফ্লাইওভার , ই.এম. বাইপাস, হিডকো ক্রিসং সহ শহরের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা। সময় সকাল ৮:৩০ – দুপুর ১টা।
পরপর দুদিন এই সমস্ত রাস্তায় সমস্ত ধরণের গাড়ি, ট্রাম, পণ্যবাহী গাড়ির চলাচল নিষিদ্ধ থাকবে বা মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া হবে।কলকাতা পুলিশের কমিশনার মনোজ কুমার ভর্মা জানিয়েছেন, এই নিষেধাজ্ঞাগুলি সাধারণ নিয়মের অতিরিক্ত এবং রাষ্ট্রপতির সফর শেষ না হওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। পাশাপাশি নাগরিকদের যানজট এড়াতে ওই দিনগুলোতে বিকল্প রুট ব্যবহার ও সময়মতো রওনা দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে।