সল্টলেকের সেক্টর ৫ এ দেখা মিলল দেবাশীষ চক্রবর্তী নামে এক তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীর। খড়দহের বাসিন্দা আসেন ট্রেন করেই, আনলক ১এ উনি ট্রেন না পেয়ে স্কুটারেই আসেন। জানালেন কলকাতার রাস্তায় গাড়ি চালানোর অভ্যাস নেই, একটু ভয় হলেও অভ্যাস হয়ে যাচ্ছে। একই সমস্যায় পড়েছেন বালিগঞ্জের বাসিন্দা সায়ন চক্রবর্তী। বুধবার সকালে রাজারহাটের তথ্যপ্রযুক্তি অফিস থেকে ফোনে জানিয়ে দেওয়া হয় বৃহস্পতিবার থেকে হাজিরা দিতেই হবে। যে যান ছিল অবসরের সঙ্গী, বুধবার সেই বাইটিকে নিয়ে সোজা চলে গেলেন সার্ভিস করাতে। বললেন যে গাড়ি নিয়ে অফিস যাবার কথা ভাবিনি কোনওদিন বৃহস্পতিবার থেকে ওটাই একমাত্র সম্বল।
advertisement
যুগ্ম কমিশনার সন্তোষ পান্ডে জানান, শহরের আগের তুলনায় বাইক অনেক বেড়ে গিয়েছে। শহরের সবচেয়ে বেশি বাইক দেখা যাচ্ছে বাইপাসে। অফিস শুরু ও শেষের সময়ই শহরের রাজপথে কার্যত দখল নিচ্ছে এই দুই চাকার যান ৷