দমকল ও দমদম থানার মামলা এড়িয়েছিলেন কৌশলে। রেলের অভিযোগ এড়াতেও সেই কৌশলই নিয়েছিলেন পবন রুইয়া। আইনি রক্ষাকবচ পেতে হাইকোর্টে মামলা করেন তিনি। কিন্তু, তার আগেই গ্রেফতার হয়ে যান তিনি। সোমবার, সেই মামলারই শুনানি ছিল হাইকোর্টে।
জেসপে পুলিশ পিকেট রয়েছে। রেলের বরাত পাওয়া কাজ সম্পূর্ণ করার আগেই যন্ত্রাংশ চুরি হচ্ছে। কিন্তু, কারখানা চত্বরে ঢুকতেই দেওয়া হচ্ছে না রুইয়াদের। তাই রেলের সম্পত্তি কী অবস্থায় রয়েছে তা জানাতে পারছে না জেসপ।
advertisement
জেসপ-রাজ্য ঝগড়ায় জাতীয় সম্পত্তি নষ্ট! এভাবে জাতীয় সম্পত্তি নষ্ট হতে পারে না। রেলের লিখিত বক্তব্য পেশে সময় চাই।
রেল যদি না দ্রুত দৌড়ায়, কে চাপবে রেলে? ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে জেসপ কারখানা পরিদর্শন করতে হবে এডিজি সিআইড, জেলাশাকও রেলের ডিরেক্টর স্টোরকে। রেলের সম্পত্তির তালিকা তৈরি করে ১৯ ডিসেম্বরের মধ্যে হাইকোর্টে জমা দেওয়ার নির্দেশও দেন।
এদিন হাইকোর্ট অবশ্য স্পষ্ট করে দিয়েছে, রুইয়াদের এই মামলার সঙ্গে অন্য কোনও মামলার সম্পর্ক নেই। এই নির্দেশের কোনও জের অন্য মামলার ওপর পড়বে না।