১) অভিযোগ হল, চাকরি দেওয়ার নামে FIR-এ নাম থাকা অভিযুক্তরা টাকা নিয়েছেন।এই ধরনের দুর্নীতিপূর্ণ আচরণের মাধ্যমে বিপুল টাকা সংগ্রহ করেছেন অভিযুক্তরা।
২) কেস ডাইরি থেকে দেখা যাচ্ছে যে তল্লাশি অভিযানের সময় অভিযুক্তের আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন। ফলে আইনজীবী থাকতে না দেওয়ার যে অভিযোগ অভিযুক্ত তুলেছেন, তা সম্ভবত মিথ্যা।
আরও পড়ুন: পেরিয়ে গেছে ৩ ঘণ্টা, ঢুকতে দেওয়া হয়নি আইনজীবীদের, পার্থর হল একাধিক টেস্ট
advertisement
৩) বর্ষীয়াণ ক্যাবিনেট মন্ত্রী যার অপরিসীম ক্ষমতা রয়েছে এবং যিনি গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন তার পক্ষে অন্য রাজনৈতিক নেতাদের সাহায্য নিয়ে গুরুতর অসুস্থতা এবং চিকিৎসার আড়ালে জিজ্ঞাসাবাদ এড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এবং যদি এটা ঘটে তাহলে বিচার ব্যবস্থা হাজার হাজার যোগ্য প্রার্থীদের অশ্রু ধারায় অভিশপ্ত হবে যাদের ভবিষ্যৎ টাকার লোভে বলি প্রদত্ত হয়েছে।
এই পর্যবেক্ষণ নির্দেশনামায় থাকলে জামিন পেতে অসুবিধা হবে। আদালতে সওয়াল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আইনজীবী। যদিও
বিচারপতি বিবেক চৌধুরী মন্তব্য, একজন সাধারণ মানুষ হিসাবে আমার পর্যবেক্ষন। প্রত্যেকদিন যদি আমাদের নিজেদের নির্দেশের ব্যাখ্যা নিজেদেরই করতে হয়, তাহলে সেটা অত্যন্ত অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।