আরও পড়ুন: নিয়োগের দাবিতে এবার থালা বাজিয়ে প্রতিবাদ বিক্ষোভ হবু শিক্ষকদের
এক বার রাতে শুয়ে থাকাকালীন এক বন্দির মনে হয়েছিল, সামনে কেউ ঘুরে বেড়াচ্ছে ৷ সারা শরীর ভারি হয়ে যাচ্ছে ৷ এছারাও রাতে মাঝে মাঝেই আঁশটে গন্ধ পাওয়া যায় বলে তারা জানিয়েছে । অন্য বন্দিরা জানিয়েছেন, কয়েক মিনিট ধরে শৌচাগারে গিয়ে গোঁ গোঁ আওয়াজ করেছিলেন তিনি। পরে বলেছিলেন, কেউ বোধহয় আমাকে ধাক্কা মারছিল। দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। বন্দিদের থেকে এই সব শোনার পরে জেল কর্তৃপক্ষ তা কার্যত উড়িয়ে দেন। বন্দিদের কাছ থেকে সোনা যায় জেলের মধ্যে বেশ কিছু জায়গা রয়েছে যেখানে অশরীরীদের অনুভুতি পায়া যায় যেমন ছাপাখানা, হাসপাতাল এবং সবথেকে উল্লেখযোগ্য স্থান হল ফাঁসির মঞ্চে।
advertisement
আরও পড়ুন: টেন্ডার ছাড়া আর কোনও বরাত নয়, স্বচ্ছতা আনতে কড়া নবান্ন
সারা রাত ভূতের আতঙ্কের জন্য জেলার সাহেবের উপস্থিতিতে ৩ ও ১৩ নং সেলের ভিতর থেকে বন্দিদের বের করে তল্লাশি করা হয়। তারপর বন্দিদের গুনতি করে পুনরায় তাদের ভিতরে ঢোকানো হয়। কিন্তু ভূতেরদের তো তল্লাশি করা সম্ভব নয় তারা রয়ে গেছে যথা স্থানেই। এখনও আতঙ্কেই রয়েছেন বন্দিরা।
আরও পড়ুন: রাজ্যবাসীর জন্য মুখ্যমন্ত্রীর উপহার বাংলাশ্রী এক্সপ্রেস, ২০টি রুটে চালু ননস্টপ এসি ভলভো বাস