রাজ্যে নির্বাচনী আচরণবিধি চালু হয়ে গিয়েছে বৃহস্পতিবার থেকেই। আর সেই সঙ্গে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে। রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের একাংশ তো বটেই, সাধারণ মানুষের মনেও একই প্রশ্ন। এবারও কি কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়েই ভোট করানো হবে? নাকি আস্থা রাখা হবে রাজ্য পুলিশের উপরেই?
আরও পড়ুন: খেতে ভাল লাগুক বা না লাগুক, কলার মোচা এই ভয়ানক রোগ থেকে রেহাই দেবেই!
advertisement
২০১৮-র মতো এবারও গোটা রাজ্য়ে পঞ্চায়েত ভোট হতে চলেছে এক দফাতেই। আর এই ঘোষণার পর থেকেই বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে ২০১৮-র মতো এবারের পঞ্চায়েত ভোটও কি হবে রাজ্য় পুলিশ দিয়েই? নাকি কেন্দ্রীয় বাহিনী চাইবেন নতুন রাজ্য় নির্বাচন কমিশন রাজীব সিনহা? ২০১৮-র মতো এবারও কি পঞ্চায়েত ভোটে ফিরবে হিংসার ছবি? বিনা বাধায় কি মনোনয়ন দিতে পারবে? নির্বিঘ্নে কি গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন ভোটাররা?
আরও পড়ুন: কী এমন ঘটছে করমণ্ডল দুর্ঘটনার সেই বাহানাগা বাজার স্টেশনে? বড় সিদ্ধান্ত নিল রেল
২০১৮ সালের পঞ্চায়েত ভোটে ব্যাপক উত্তেজনা, বিশৃঙ্খলা দেখা গিয়েছিল। রক্তপাত, বোমাবাজি, ভোট লুঠের অভিযোগ ছিল দিকে দিকে। সেবারও ভোট এক দফাতেই হয়েছে। ফলে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহার সামনে ২০২৩ পঞ্চায়েত ভোটে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে হাইকোর্টে মামলা করছে কংগ্রেস ও বিজেপি।