নিউ আলিপুরের মালাকার পাড়ার উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতন। সরু বাঁকের গলিতে পুরকর্মীর হ্যান্ড মাইকের আওয়াজ পৌঁছতেই পিলপিল করে মানুষ হাজির স্বাস্থ্য কর্মীদের সামনে। চলমান স্বাস্থ্য শিবিরে অক্সিমিটার নতুন সংযোজন হলেও বাকি আয়োজনও বেশ অভিনব। প্রথমে স্প্রে মেশিনে দুয়ার ও গলি বা রাস্তার চারপাশ স্যানিটাইজেশন। পরে হ্যান্ড স্যানিটাইজার স্প্রে বাসিন্দাদের হাতে হাতে। এরপর থার্মাল স্ক্রিনিং করে তাপমাত্রা মাপা এবং এই তিনটি ধাপের পর অক্সিমিটারে আঙুল প্রবেশ।বাড়ি পিছু প্রত্যেক আবাসিকদের নাম, বয়স, তাপমাত্রা, রক্তে অক্সিজেন মাত্রা, পালস রেট লিখে স্বাস্থ্য কর্মীরা বানাচ্ছেন ডেটাব্যাঙ্ক। যে ডেটা সরাসরি কলকাতা পুরসভার হেড কোয়ার্টার হয়ে পৌঁছে যাবে স্বাস্থ্য ভবনে। অন্যদিকে উত্তর কলকাতায় ৩ নং বরোর অধীন ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে শুক্রবার হয়ে গেল র্যাপিড টেস্ট। ৩ নম্বর বরো কো-অর্ডিনেটর অনিন্দ্য কিশোর রাউত জানাচ্ছেন, "কনটেনমেন্ট জোন ধরে অনেকটা ভাল ফল পেয়েছি বোরো-তে। তেলেঙ্গাবাগান অঞ্চলে অভাবিত ফল। র্যাপিড টেস্ট আরও বাড়ানোর চেষ্টা করছি। করোনা জব্দে আমাদের রোডম্যাপ কাজে আসছে।"
advertisement
ARNAB HAZRA