গত ডিসেম্বর মাসে স্ত্রী মারা যাওয়ার পর পাটুলির বাড়িতে নীরাঞ্জন চৌধুরী একাই থাকতেন বলে জানা গিয়েছে৷ এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে তার৷ ছেলে কর্মসূত্রে অসমে ও মেয়ে বর্তমানে দিল্লিতে থাকেন৷
বয়স্কদের দেখভাল করার সঙ্গে যুক্ত এল্ডার নামক একটি সংস্থার তত্ত্বাবধানে ছিলেন বৃদ্ধ৷ মঙ্গলবার সন্ধেবেলা সেই সংস্থা থেকে বৃদ্ধের সঙ্গে কয়েকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি৷ এরপর বুধবার সকালে ওই সংস্থার কর্মীরা বৃদ্ধের বাড়িতে এসে ডাকাডাকি শুরু করেন৷
advertisement
কোনও সাড়াশব্দ না পেয়ে পুলিশে খবর দেন তারাই৷ পুলিশ এসে বাড়ির পাশের ফাঁকা জমি থেকে উদ্ধার করে তার দেহ৷ বৃদ্ধের মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর৷ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে৷
প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান আত্মহত্যা হলেও এলাকাবাসীর দাবি সম্ভবত খুন করা হয়েছে নীরঞ্জন বাবুকে৷