বেহাল স্বাস্থ্যের হাল ফেরাতে আইন আনতে হয়েছে রাজ্য সরকারকে। কিন্তু বেহাল শিক্ষার হাল ফেরাতে নতুন বিল আনতে হচ্ছে না। আনতে হচ্ছে না কোনও আইনও। মুখ্যমন্ত্রীর বলার সঙ্গে সঙ্গেই স্কুল শিক্ষা দফতরের আধিকারিকরা 'মুশকিল আসানের' খোঁজ শুরু করেন। আর তাতেই দেখা যাচ্ছে, ২০১২ সালে তৃণমূল সরকারের আমলে তৈরি করা আইনেই সর্বোচ্চ ক্ষমতা রয়েছে রাজ্যের হাতে।
advertisement
- ২০১২-র ১৬ই মার্চ গেজেট প্রকাশিত হয়। আইনের নাম 'ওয়েস্টবেঙ্গল রাইট অফ চিলড্রেন টু ফ্রি অ্যান্ড কম্পালসারি এডুকেশন রুলস, ২০১২'
- এই আইন অনুযায়ী বলা হয়েছে, কোনও স্কুলের অনুমোদনের জন্য নির্দিষ্ট শর্ত পালন করতে হবে
- ১৯ নম্বর শর্তে পরিস্কার বলা হয়েছে, সরকারের অনুমোদন ছাড়া কোনও স্কুল ফি বাড়াতে পারবে না
- ওই আইনেরই আর একটি জায়গায় বলা হয়েছে, জেলা স্কুল পরিদর্শক স্বতঃপ্রণোদিতভাবে এই আইন-বলে শর্ত ভাঙার অভিযোগে কোনও স্কুলের অনুমোদন বাতিল করতে পারেন
খোদ স্কুলশিক্ষা দফতরই এই আইন খুঁজে পেয়ে এবার কোমর বেঁধে নামছে। বেসরকারি স্কুল যথেচ্ছ ফি বাড়ালে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার ইঙ্গিত মিলেছে।