আরও পড়ুন: মৎসজীবীরা মাছ ধরছিল মহানন্দে, হঠাৎ জালে এ কী উঠে এল? তোলপাড় সিউড়ি...
নিউটাউনের বিভিন্ন গুনী মানুষদের নিয়ে এই পুজো কমিটি তৈরি করা হয়েছে। কমিটির প্রধান মুখ হলেন অধ্যাপিকা ঊর্মিলা সেন। তিনি হিডকোর এমডি দেবাশিস সেনের স্ত্রী। পুজোর থিম, ভাবনা, লোগো সম্পর্কে জানাতে সাংবাদিক সম্মেলনও করা হয় উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তও। মনে করা হচ্ছে, সল্টলেক এফডি ব্লক, শ্রীভূমির পুজোর পাশাপাশি এবার নিউটাউনের এই দূর্গা পুজো দেখার জন্য ভিড় বাড়বে সাধারণ দর্শকের।
advertisement
আরও পড়ুন: জেলায় জেলায় আবহাওয়ার বদল শুরু! সন্ধ্যায় ধেয়ে আসবে কালবৈশাখী? জানুন Latest updates...
হঠাৎ করে কেন এমন ভাবনা?
সে কথাই খোলসা করলেন ঊর্মিলা সেন। তিনি বলেন, নিউটাউনে অনেকগুলি দুর্গাপুজো হয়। কিন্তু সেগুলি সবই আবাসন বা ব্লক ভিত্তিক। তাই সবাই মিলে একসঙ্গে একটা বড় পুজো করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। তাতে শুধু বড় প্যান্ডেল কিংবা আলোকসজ্জা নয়,ছোট বড় অনেক দোকান থাকবে। থাকবে আড্ডা জোন। যাতে বাঙালিচুটিয়ে আড্ডা দিতে পারে, পুজোকে ঘিরে গান, গল্প, সাহিত্য, নাটক চর্চায় মেতে উঠতে পারে। ম্যাডাক্স স্কোয়ারে যেভাবে পুজোকে ঘিরে আড্ডা জোন থাকে, সেই পরিবেশ তৈরি করা হবে নিউটাউনের সিটি স্কোয়ারে। ওয়েব টেলিকাস্টিং ইন্টারনেটের দৌলতে লন্ডনে বসেও দেখা যাবে নিউটাউনের এই দূর্গা পুজো।
পুজো কমিটির সম্পাদক সমরেশ দাস জানান, দুর্গাপুজোর ব্রান্ড ভ্যালু এখন সার্বজনীন। ইউনেক্সো একে হেরিটেজ তকমা দিয়েছে। ফলে এবছর থেকে এই পুজো একটা অন্য মাত্রা পাবে। পুজোর থিম ভাবনায় অভিনবত্বের ছোঁয়া থাকবে বলেই জানান তিনি। পুজোর থিম ভাবনা শিল্পী প্রশান্ত পালের। আগামী ১৩ জুলাই এই পুজোর খুটিপুজো হবে নিউটাউনসিটি স্কোয়ারে।
Rudra Narayan Roy