কসবার যে বিল্ডিংএ ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছিল তার সামনে যে দোকানগুলো রয়েছে যেমন মিতালী মন্ডল ,সুনিতা সরদাররা, গতকাল গ্রেপ্তারের পর জানতে পেরেছে, উনি ভুয়ো অফিসার ছিলেন। ওরা সবাই ১২ই জুন ভ্যাকসিন নিয়েছিলেন ওখানে।ওটা ভ্যাকসিন ছিল, নাকি অন্য কিছু? সেই নিয়ে রীতিমত ভয়ে রয়েছেন সবাই। এত বড় ঘটনা হয়ে যাওয়ার পরও, স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফ থেকে যারা ভ্যাকসিন নিয়েছেন তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। স্থানীয় মানুষদের হিসাব অনুযায়ী ,এ পর্যন্ত এক হাজারের বেশি মানুষ ভ্যাকসিন নিয়েছেন। যারা ভ্যাকসিন নিয়েছেন তাঁরা জানেন না, তারা কি নিয়েছেন? আতঙ্কে প্রহর কাটাচ্ছেন কসবার ব্যবসায়ীরা এবং যারা সেদিন ভ্যাকসিন নিয়েছিলেন।
advertisement
ভ্যাকসিনের জায়গাতে গিয়ে দেখা যায়,ওই অফিসের বাইরে কলকাতা মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের বোর্ড লাগানো রয়েছে।সঙ্গে দরজাতে কর্পোরেশনের নোটিশ দেওয়া রয়েছে।সবাই জানত, ওটি কলকাতা কর্পোরেশনের অফিস। মানুষের জীবন নিয়ে খেলার প্রতারণা করবে কেউ বুঝত পারেনি। তবে বিষয়টি নিয়ে রীতিমত শোরগোল পড়ে গেছে রাজ্য জুড়ে।
SHANKU SANTRA