আগামী ৩ বছরে শেষ হবে এই কাজ। অবশেষে সেই কাজের জন্য সড়ক পরিকাঠামো খাতে কেন্দ্রের থেকে অন্তত ২৫ হাজার কোটি টাকার সুবিধা পাবে রাজ্য। এই প্রকল্পের কাজে জমি জট কোনও সমস্যা হবে না বলেই মনে করছে এনএইচএআই। একই সঙ্গে সড়ক পরিবহণ মন্ত্রক মনে করছে এতে রাজ্য সরকার সাহায্য করবে৷ কারণ খড়গপুরের সাথে মোড়গ্রাম স্বল্প সময়ে জুড়ে গেলেই রাজ্যের শিল্পের ক্ষেত্রে যেমন সুবিধা হবে, তেমনই রাজ্যের পশ্চিম প্রান্ত থেকে উত্তরে পণ্য পরিবহণ সড়ক পথের মাধ্যমে সুবিধা এনে দেবে।
advertisement
আরও পড়ুন - মুখ থেকে বেরিয়ে আসছিল চার অক্ষরের ‘সেই শব্দ’ , ভারত বনাম পাক ম্যাচের আগে দ্রাবিড়ের Viral Video
এই নয়া সড়ক কেন্দ্রের তরফে আর্থিক করিডরের মর্যাদা পাচ্ছে। ফলে এই সড়ক হবে চার লেনের। কোথাও কোথাও প্রয়োজন বুঝে আরও চওড়া করা হবে৷ প্রায় ৭৫ থেকে ৯০ মিটার চওড়া হবে। বেশিরভাগ অংশেই এলিভেটেড করে নিতে চাইছে এনএইচএআই। এর ফলে জাতীয় সড়কের নিচের অংশে ব্যবহার করতে পারবেন গ্রামবাসীরা। তারাও নিরাপদ ভাবে যাতায়াত করতে পারবেন। কোনও দুর্ঘটনার ব্যাপার থাকবে না। তবে বাংলার ক্ষেত্রে যে কোনও কাজ করতে গেলে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল জমির ব্যবস্থা করা। এর আগেও একাধিক জায়গায় জমি জটিলতার কারণে কাজ গিয়েছে আটকে। তাই এখন থেকেই জমি অধিগ্রহণ নিয়ে রাজ্যের সাহায্য চেয়ে নিচ্ছে কেন্দ্র।
এই পরিকাঠামোর পুরো খরচ বহন করবে কেন্দ্রীয় সরকার। এই রাস্তা তৈরি হয়ে গেলে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক জুড়ে যাবে। ফলে মুম্বই বা ওড়িশার দিক থেকে আসা গাড়ি ডানকুনি বা কলকাতা না ঢুকেই চলে যাবে উত্তরের দিকে।
ABIR GHOSHAL