তাঁর আরও অভিযোগ, এই ট্রিটমেন্ট করার পর সমস্যা রয়ে গিয়েছে। তাঁর সাথে চিকিৎসার নামে গাফিলতি করা হয়েছে বলে চেতলা থানার দ্বারস্থ হন তিনি । অন্যদিকে যে চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাঁর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে মোবাইল ফোন সুইচ অফ পাওয়া যায়। এরপর যোগাযোগ করা হয় ক্লিনিকের মালিক তথা ওই চিকিৎসকের স্বামীর সঙ্গে। তিনি অভিযোগ নস্যাৎ করেছেন। পাল্টা তিনি জানিয়েছেন গত এক বছর ধরে অমিত রায় তাদের ক্লিনিকে আসেন। তাঁকে জানানো হয়েছিল পুরো চিকিৎসায় ৬০ হাজার টাকা খরচ আছে। অমিতবাবু পরিচিত থাকায় প্রতি দাঁত পিছু দু হাজার টাকা করে নেওয়া হবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এরপর তাঁর অনুমতি নিয়েই খারাপ দাঁতগুলো ঠিক করা হয়েছে। বিল হয়েছিল ৩২ হাজার টাকা। কিন্তু উনি আট হাজার দেন। বাকি টাকা ইন্সটলমেন্টে দিতে চেয়ে চেক দিয়েছেন। এখন টাকা যাতে না দিতে হয় তাই এহেন অভিযোগ এনেছেন অমিতবাবু, পাল্টা অভিযোগ করেছেন ক্লিনিকের মালিক।
advertisement
তিনিও পাল্টা আইনের লড়াইয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন। শুধু থানায় অভিযোগ নয়, রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর ও আইএমএ-কেও অভিযোগ জানাতে চান অমিত রায়।
Amit Sarkar