TRENDING:

Calcutta National Medical College: মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসকের অভাবে বন্ধ একাধিক বিভাগ! খাস কলকাতায় চরম হেনস্তার শিকার রোগীরা

Last Updated:

Calcutta National Medical College: জেলার কোনও সরকারি মেডিকেল কলেজ নয়! খাস কলকাতার পার্ক সার্কাসের ক্যালকাটা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতালে একের পর এক বিভাগ বন্ধ শুধুমাত্র চিকিৎসকের অভাবে!

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: জেলার কোনও সরকারি মেডিকেল কলেজ নয়! খাস কলকাতার পার্ক সার্কাসের ক্যালকাটা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতালে একের পর এক বিভাগ বন্ধ শুধুমাত্র চিকিৎসকের অভাবে! নেফ্রলজি, গ্যাসট্রো, ক্যানসার সার্জারির মত একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ বন্ধ চিকিৎসকের অভাবে!
মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসকের অভাবে বন্ধ একাধিক বিভাগ!
মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসকের অভাবে বন্ধ একাধিক বিভাগ!
advertisement

চিকিৎসকের অভাবে প্রায় এক বছরের বেশি সময় আগে বন্ধ হয়েছে সিটিভিএস ডিপার্টমেন্ট। তাই বন্ধ রয়েছে হৃদরোগের গুরুত্বপূর্ণ সমস্ত অস্ত্রোপচারও। আর এতেই প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে এই মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আসা রোগী এবং রোগীর আত্মীয় পরিজনদের বেজায় অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।

আরও পড়ুন- বড়সড় বিপাকে পড়েছেন ইমন চক্রবর্তী, ওপার বাংলা থেকে সাহায্য চাইলেন গায়িকা, হঠাৎ হলটা কী?

advertisement

আরও পড়ুন-  ‘আমি যদি বিয়ে করতে চাই…’ ললিত মোদিকে নিয়ে বিস্ফোরক সুস্মিতা! মুখ খুলতেই তোলপাড়

হাসপাতাল সূত্রের খবর অনুযায়ী,  শুধু গুরুত্বপূর্ন নেফ্রলজি, গ্যাস্ট্রো, ক্যানসার সার্জারি বা সিটিভিএস বিভাগগুলিই নয়, কোনও রকমে চলছে একাধিক বিভাগ। তার মধ্যে নৈব্নৈবচ করে চলছে শিশুদের শল্য চিকিৎসা বিভাগ। শিশুদের অস্ত্রোপচারের জন্য বিভাগে চিকিৎসক এস পি দাম নামে একজন রয়েছেন মাত্র। এর ফলে শিশুদের অস্ত্রোপচারের জন্য ক্যালকাটা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে এসে তারিখ পেতে কার্যত কালঘাম ছুটছে শিশুদের বাবা মায়েদের।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

প্লাস্টিক সার্জারির মত অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে রয়েছেন মাত্র ২ জন চিকিৎসক। এছাড়াও কার্ডিওলজির মত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিভাগ একজন আরএমও-সহ চিকিৎসকের সংখ্যা মাত্র তিন জন। এনাদের মধ্যে অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর আজিজুল হক, অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর শান্তনু দাস, এবং একজন আরএমও প্রীতম চট্টোপাধ্যায়। আর এই নিয়েই চলছে কার্ডিওলজির মত গুরুত্বপূর্ণ বিভাগটি! আর এতেই ভীষন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে রোগীদের। এ বিষয়ে হাসপাতাল সুপার অর্ঘ্য মৈত্র সঙ্গে কথা বললে তিনি পূর্ণাঙ্গ বিষয়ে অধ্যক্ষর সঙ্গে কথা বলতে বলেন! কিন্তু ঘটনাচক্রে অধ্যক্ষ হাসপাতালে না থাকায় কথা বলা যায়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা সহ বেশ কয়েকটি জেলার মানুষ এই হাসপাতালের উপরই নির্ভরশীল। ফলত এই রোগীরা কার্যত হন্যে হয়ে ফিরছেন অন্য সরকারি হাসপাতালে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Calcutta National Medical College: মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসকের অভাবে বন্ধ একাধিক বিভাগ! খাস কলকাতায় চরম হেনস্তার শিকার রোগীরা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল