বুধবারের পর বৃহস্পতিবারও ফের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করলেন বিধায়ক৷ বলাগড়বাসীর কাছে রীতিমতো ক্ষমা চাইলেন তিনি৷ কিন্তু কেন?
প্রসঙ্গত, এদিন সকালেই বলাগড়ের বিধায়ক মনোরঞ্জনের ব্যাপারীর পার্টি অফিস ভাঙচুর হওয়ার খবর সামনে আসে৷। কে বা কারা রাতের অন্ধকারে তাঁর কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায় তা এখনও জানা যায়নি৷ যদিও সেই বিষয়ে থানায় কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুন: ২ ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক! তার আগে স্কুলের পরীক্ষা, ১৪ দফা প্রশ্ন নিয়ে তৈরি পর্ষদ
পাশাপাশি, এদিন বিধায়ক ঘনিষ্ঠ তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্য চম্পা মুখার্জির বাড়িতেও ভাঙচুর চলেবলে অভিযোগ। তাঁর স্বামী সুরজিৎ মুখার্জিকে মারধর করা হয়।
এ সমস্ত ঘটনা প্রসঙ্গে বিধায়ক এদিন বলেন, ‘‘বলেছিলাম আমার উপর হামলা হতে পারে। আমার কথার ১২ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই রাত আঁধারে জিরাটের আমার বিধায়ক কার্যালয়ে উপরে হামলা হয়েছে। অফিসের লোকদের মেরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। দরজা জানালা ভাঙা হয়েছে। আমি তখন কলকাতায়। আমাকে সামনে পেলে হয়ত খুন করে দিত।’’
আরও পড়ুন: ভোররাতে এইমসে আগুন! তড়িঘড়ি পৌঁছল ৭টা ইঞ্জিন, রোগীদের মধ্যে চূড়ান্ত আতঙ্ক
এরপরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিরাট একটি পোস্ট করেন বিক্ষুব্ধ বিধায়ক৷ লেখেন, ‘প্রিয় বলাগড়বাসী, পশ্চিমবঙ্গবাসী, ভারতবাসী- আমি এখন এমন এক নোংরা লড়াইয়ে নামতে বাধ্য হয়েছি যা আমার জনপ্রিয়তার পক্ষে শুভ নয়। একদল অভদ্র অসভ্য বাজে লোকের সঙ্গে লড়তে গিয়ে- তাদের মুখের ভাষা নকল করতে গিয়ে, আমার ভাষা এমনভাবে বদলে গেছে যা মোটেই লেখক সুলভ নয়।’