বিধায়ক ঘনিষ্ঠ হওয়ার কারণেই তৃণমূলের ওই নেতাদের উপর দলের একাংশই হামলা করেছে বলে অভিযোগ। গত দুদিন ধরে বলাগরের বিধায়ক সমাজ মাধ্যমে বিভিন্ন পোস্ট ঘিরে দলের অন্দরে বিক্ষোভ দানা বাধছিল। বিধায়ক এদিন বলেন, “বলেছিলাম আমার উপর হামলা হতে পারে। আমার কথার বারো ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই রাতের আঁধারে জিরাটের আমার বিধায়ক কার্যালয়ের উপরে হামলা হয়েছে। অফিসের লোকদের মেরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। দরজা জানালা ভাঙ্গা হয়েছে। আমি তখন কলকাতায়। আমাকে সামনে পেলে হয়ত খুন করে দিত।”
advertisement
বিধায়ক তাঁর অভিযোগে আরও যোগ করে বলেন, “প্রিয় বলাগড়ের আপামর জনসাধারণ, এই যখন অবস্থা তখন আমি আমার বিধায়ক কার্যালয়ে কী ভাবে যাব আপনারাই বলুন? কী করে বলাগড়ের জনগণকে পরিষেবা দেব? অবশেষে আমার আশঙ্কা সত্যি হল। রুনা খাতুন ও তার স্বামী অরিজিৎ দলবল নিয়ে হামলা চালাল আমার জিরাটের কার্যালয়ের উপর। ভেঙে ফেলা হল দরজা জানালা। ভেঙে আর ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছে দিদির ছবি – দলীয় পতাকা। ভেবে দেখুন বলাগড়ের জনগণ, এঁরা কেমন দিদির প্রতি অনুরক্ত?”
