২০১৪ সালে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের মামলায় ওএমআর শিট নষ্ট করার অভিযোগ উঠেছিল মানিকের বিরুদ্ধে। কার নির্দেশে তা নষ্ট করা হয়েছিল, কীভাবে তা নষ্ট হয়, তা জানতে চেয়েই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় মানিককে হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
এর আগে মানিকের মেয়ে স্বাতী বাবার হয়ে হলফনামা জমা দিয়েছেন। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সেই হলফনামা খারিজ করে দেন। জানান, মানিককেই হলফনামা জমা দিতে হবে। সেই নির্দেশ অনুযায়ী, বুধবার হলফনামা জমা দিতে প্রেসিডেন্সি জেল থেকে কলকাতা হাইকোর্টে নিয়ে যাওয়া হয় মানিককে।
advertisement
এদিন মানিক বলেন, ‘আমাকে অন্ধকারে রেখে সব নির্দেশ দিচ্ছে হাইকোর্ট। তাই সুপ্রিম কোর্ট সব নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিচ্ছে। আমায় শুধুমাত্র ১০ মিনিট সময় দেওয়া হোক, তাহলেই হবে। সব ব্যাখা করে দেব।’ এদিন হাই কোর্টের ডেপুটি শেরিফের ঘরে তাঁকে বসানো হয়। সেখানেই হলফনামা সংক্রান্ত কাজ হয়।