তিনি এদিন বলেন, ''সবাইকে হয়তো জায়গা দিতে পারব না। ৪০ জন নতুন মুখ এসেছে। তাদের সবাইকে ভালো করে কাজ শিখতে হবে। মনে রাখবেন ভালো কাজ করলে মানুষ প্রশংসা করবে। খারাপ কাজ করলে ভুল বার্তা যাবে। আজ থেকেই এলাকা ক্লিন করতে শুরু করবেন। যদিও আপনাদের শপথ এখনও হয়নি। সব হোর্ডিং, পোস্টার খুলে ফেলতে হবে। এর পর রাস্তা ক্লিয়ার, রং করা, নিকাশি দেখা, ডেঙ্গু সব বিষয়ে দেখতে হবে। আগামী ৬ মাস বাদেই রিপোর্ট কার্ড নেব।''
advertisement
আরও পড়ুন: ভোট-ভরাডুবি নাকি রাজ্য কমিটির 'ক্ষত', দিলীপ-সুকান্তদের দিল্লি-সফরে তুঙ্গে জল্পনা
কাউন্সিলরদের উদ্দেশ্যে তাঁর বার্তা, ''রাস্তায় এদিক ওদিক চেয়ে যাবেন। কোথায় লাইট নেই, কোথায় রাস্তা খারাপ দেখবেন। পিচের ওপর পিচ তুলে মাঝেরহাট সেতু গেছে। টাকা এত সস্তা নয়। কথা কম, কাজ বেশি করবেন। দল এখন অনেক কঠোর। সবাইকে সব দেওয়া যায় না। ৪২% মহিলা প্রার্থী দেওয়া হয়েছিল। তৃণমূলের সম্পর্ক আসলে মাটির সঙ্গে। দল যখন তৈরি করেছিলাম তখন থেকেই মা মাটি মানুষের কথা বলেছি।''
আরও পড়ুন: কলকাতার ফলের পরই কেন অমিত শাহের কাছে রাজ্যপাল? হতাশা আর ব্যর্থতা খুঁজছে তৃণমূল!
এদিনের বৈঠকে ফের প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের প্রসঙ্গ তুলে এনেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, ''সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে খুব মিস করছি। তিনি যখন মেয়র হলেন, সেই বার বোর্ড গঠন করতে নিজাম প্যালেসে কাউন্সিলরদের তিনদিন রাখতে হয়েছিল। যাতে ছিনিয়ে না নেয়। আজ মিস করছি সুব্রত দা'কে। গ্রেট লস সুব্রত দার চলে যাওয়া আমাদের কাছে।''