মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "কেউ কেউ প্রাইভেট চেম্বার করেন, সরকারি হাসপাতালে সেটা পান না। কারণ তাঁদের একটা লিমিটেড স্যালারির মধ্যে কাজ করতে হয়। আমি জুনিয়র ডাক্তার এবং নার্সদের বেশি ক্রেডিট দিই। সিনিয়র ডাক্তাররা নাইটে একজন রোটেশন অনুযায়ী থাকুন। ট্রমা কেয়ারে আমি গেছিলাম। আমার খারাপ লেগেছে। পদ্ধতি খারাপ থাকলে, আমাদের সেটা শোধরাতে হবে। আমি বলেছি সেটা। সকালে ভর্তি হয়েছেন, অথচ এখনও প্রসেস চলছে। কিন্তু আগে তো ওনাকে ট্রিটমেন্ট করাতে হবে। সেই জন্যই তো আমাদের এই হাসপাতাল।"
advertisement
আরও পড়ুন, ৭ আসনের ৫-এই হার, গুজরাত জিতলেও দেশজুড়ে উপনির্বাচনে ধরাশায়ী বিজেপি! বড় ধাক্কা গেরুয়া শিবিরে
তিনি আরও বলেন, "স্যালাইন দিতে গিয়ে মনে হয় হাতে অনেকবার ফুটিয়ে দিয়েছে। গল গল রক্ত বের হচ্ছে। স্যালাইন কি করে ফোটাতে হবে এটা তো জানতে হবে। আমি অনেকবার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। আমার অনেকবার রক্ত পরীক্ষা হয়েছে। একবার এমন জোড়ে ইঞ্জেকশন দিয়েছে যে আমার হাত কালো হয়ে গেছিল। "
আরও পড়ুন, গুজরাতে পদ্মরাজ লাগাতার ৭ বার! ১২ ডিসেম্বর শপথ ভূপেন্দ্রর, থাকবেন মোদি-শাহ
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "আমি চাই আরও ডাক্তার আসুক আমাদের সঙ্গে। আমি পুষ্করে গেছিলাম, সেখানে এক ডাক্তার বলেন আগে দুর্গাপুর ছিলেন। আমি বললাম, কেন আপনি চলে এলেন। আমাদের জানাতে পারতেন। আমাদের তো ডাক্তার চাই। "