TRENDING:

'জীবনের পথে উজ্জ্বল হোক যাত্রা', বাংলার 'কন্যাশ্রী'দের স্বপ্ন দেখার সাহস দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

Last Updated:

এদিন ট্যুইটারে বাংলার 'কন্যাশ্রী'-দের বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। (Mamata Banerjee on Kanyashree Dibas)

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় কন্যাশ্রী প্রকল্পের সূচনা হয়েছিল বাংলায়। ১৮ বছরের আগে যাতে মেয়েদের বিয়ে রোখা যায়, যেন তাঁরা পড়াশুনো করে স্বনির্ভর হতে পারেন, সেই লক্ষ্যেই পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই প্রকল্প চালু করেছে। গরিব ঘরের মেয়েদের যাতে টাকার অভাবে পড়াশোনা বন্ধ না হয় তা দেখাও এই প্রকল্পের দায়িত্ব। রবিবার, ১৪ অগাস্ট কন্যাশ্রী দিবস। এদিন ট্যুইটারে বাংলার 'কন্যাশ্রী'-দের বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কন্যাশ্রী দিবসে মমতার বার্তা
কন্যাশ্রী দিবসে মমতার বার্তা
advertisement

ট্যুইটে মমতা লিখেছেন 'কন্যাশ্রী প্রকল্প চালু করা হয়েছিল বাংলার মেয়েদের শক্তি বৃদ্ধি করতে। এই প্রকল্প এখনও সফলভাবে চলছে।' তিনি আরও লেখেন, 'এই প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত প্রতিটি কন্যাশ্রীকে অভিনন্দন। কন্যাশ্রী দিবসে বড় স্বপ্ন দেখার জন্য ও নির্ভীকভাবে সেই স্বপ্ন অনুসরণ করার জন্য অভিনন্দন জানাই।' তাঁর ট্যুইটে সমস্ত কন্যাশ্রীর উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কামনা করেন মুখ্যমন্ত্রী।

advertisement

আরও পড়ুন: তালিকা তৈরি, এবার গরুপাচারে 'জড়িত' পুলিশকর্মীদের ডাক পড়বে! অনুব্রতকে ঘিরছে সিবিআই

আরও পড়ুন: 'তদন্তে নয়, সম্মানহানিতেই ভয়’, ফিরহাদ হাকিমের মন্তব্যে তুমুল শোরগোল

আর্থিক স্বচ্ছলতা না‌ থাকার কারণে গ্রামের দিকে মেয়েদের পড়াশোনা বন্ধ করে ১৮ বছর সম্পূর্ণ করার আগেই বিয়ে দিতে বাধ্য হয় পরিবার। এরফলে তাদের পড়াশোনার পাশাপাশি স্বাস্থ্যেরও ক্ষতি হয়। এই সমস্যার সমাধান হিসেবেই কন্যাশ্রী প্রকল্পের সূচনা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রকল্প থেকে বছরে এক বার পাঁচশো টাকা করে বৃত্তি পাওয়া যায়। ১৮ বছর পর্যন্ত বিয়ে না করে থাকলে ও পড়াশোনা চালিয়ে গেলে এককালীন অনুদান পঁচিশ হাজার টাকা পাওয়া যায়।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

সমস্ত মাধ্যমিক - উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় কন্যাশ্রীর ফর্ম পাওয়া যায়। মহকুমা শাসকের অফিস, ব্লক অফিসেও এই ফর্ম দেওয়া হয়। বিধাননগরের সমাজকল্যাণ দফতরের কমিশনারেট থেকেও ফর্ম তোলা যেতে পারে। কলকাতা পুরসভার কার্যালয়গুলিতেও ফর্ম পাওয়া যায়। গ্রামাঞ্চলে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র, আশা কর্মীদের কাছ থেকেও ফর্ম নিতেন পারেন। ফর্ম বিনামূল্য পাওয়া যায়।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
'জীবনের পথে উজ্জ্বল হোক যাত্রা', বাংলার 'কন্যাশ্রী'দের স্বপ্ন দেখার সাহস দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল