মুখ্যমন্ত্রী একইসঙ্গে বলেন, ‘আমি মনে করি ওরা যত আমাদের ঘাঁটাবে, যত বাংলাকে অসন্মান করবে তত ভোট বাড়বে। আমরা লড়ে নেব। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ মেনে উনি ওনার মত কাজ করুন, শান্তিতে নির্বাচন হবে। শান্তিতে মনোনয়ন হয়েছে। বাংলার বিরুদ্ধে যত কেন্দ্রীয় সরকারি এজেন্সি এক হয়ে গিয়েছে। ইলেকশন কমিশনারকে ইনপিচমেন্ট করতে হলে একটা পদ্ধতি আছে। সেই পদ্ধতি মেনেই করতে হবে।”
advertisement
y
প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত ভোটের আগে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিক্ষিপ্ত অশান্তির খবর মিলেছে। হাইকোর্টের তোপের মুখে পড়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সেই বিতর্ক নতুন মোড় নেয় বুধবার। আচমকাই রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহার যোগদানপত্র ফেরত পাঠান রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস।
কমিশনার পদে রাজ্যপাল ছাড়পত্র দেওয়ার পরে নবান্ন থেকে রাজীব সিনহার নামে যোগদানপত্র পাঠানো হয়েছিল। তাতে সই না করেই রাজ্যপাল ফেরত পাঠিয়ে দেন বলে খবর। যা কার্যত নজিরবিহীন। রাজ্যপালের এই পদক্ষেপের ফলে সাংবিধানিক সংকট তৈরি হয়েছে। অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে পঞ্চায়েত ভোট নিয়েও। এমন পরিস্থিতিতে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহার পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী।