মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার সময়ে দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়েছিল ভাঙড়ে পরিস্থিতি। সূত্রের খবর ভাঙড়ের পরিস্থিতি উল্লেখ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “ভাঙড় পরিস্থিতি নিয়ে প্রশাসন আইন শৃঙ্খলার বিষয় দেখছে। কীভাবে এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করা হবে, সেটা নজরে রাখা হচ্ছে। আমি নিজে সব রিপোর্ট নিচ্ছি।” এর পাশাপাশি বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে বললেন, “মহিলা সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করো। বঙ্গ জননীকে আরও কাজে নামাও। শশী আর মালার সঙ্গে কথা বল। ওঁদেরকেও নামাও।”
advertisement
বৈঠকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “মানুষকে গ্রামে গ্রামে গিয়ে জানান তৃণমূল কংগ্রেস কী কী ভাবে সাহায্য করেছে। প্রচারে প্রতিটি জেলার উন্নয়নের কথা ও তালিকা ধরে রাখতে হবে। বামেদের সময় পঞ্চায়েত নিয়ে মানুষের যে ধারণা ছিল, তা তৃণমূল বদলে দিয়েছে এটা জানান। বিজেপি যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, ঠিক তার উল্টোটা করেছে এটা বোঝাতে হবে প্রচারে। আগামী ২২ তারিখ থেকে প্রতি অঞ্চল ধরে ধরে প্রচারে সিনিয়র নেতারা থাকবেন।”
আরও পড়ুন, AC-কুলারের অনেক দাম! এই চাদরে বিছানা থাকবে ঠান্ডা, ঘুমোতে পারবেন বিরাট আরামে
আরও পড়ুন, হাওয়ায় উড়ল সবুজ আবীর, ফলতায় তৃণমূলের দখলে পঞ্চায়েত সমিতি ও গ্রাম পঞ্চায়েত
পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “কেন্দ্রীয় বাহিনী মণিপুর সামলাতে পারছে না। ওরা হেল্পলেস হয়ে আছে ওখানে। কত কেন্দ্রীয় টিম সেখানে পরিদর্শন করেছে? উড়িষ্যায় কটা কেন্দ্রীয় দল গেছে? আর এখানে বলছে কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠাবে।”