তিনি বলেন, ‘টাকাটা জনগণের জন্য খরচ করার। নিজেদের আনন্দ করার জন্য নয়। আমি অনেক সময় লক্ষ্য করেছি। ভোটার লিস্ট কি ডিএম-রা চেক করেন? এইগুলো কিন্তু আমরা এক্সসেপশনাল কেস হিসেবে ধরেছি। যাঁরা কম্পিউটারে কাজ করেন, তাঁদের মধ্যে বেশিরভাগ বিরোধীদের ইনফরমেশন দেয়। ডিএমরা নিজেদের মতো করে লোক নেয়। এসপিরা নিজেদের মতো করে কাজ চালায়। কাঁচা রাস্তাতেও আলু লরি চলে যাচ্ছে। কোথায় গেল আপনাদের নাকা চেকিং। এটা বললাম বলে সাধারণ মানুষকে বিরক্ত করবেন না। এটা বললাম বলে কিছু নিয়ে কাউকে ছেড়ে দেবেন না। কেউ যদি মনে করেন এসপি হয়ে এক চোখ থাকবে কাজে, এক চোখ থাকবে অন্য কিছুতে তাহলে তাকে এসপি হতে হবে না। ডিএমদেরও দেখতে হবে।’
advertisement
আরও পড়ুন: সঙ্গীকে নিয়ে দিঘা যাওয়ার প্ল্যান? এই কাগজটা না থাকলে হোটেল পাবেন না! বড় খবর জেনে নিন
মুখ্যমন্ত্রীর কড়া বার্তা,’এঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। অনৈতিক খেলা, এইগুলো বন্ধ করো। লবি চলে লবি, যারা টাকা না নিয়ে কাজ করে তাদেরকে দেখো না। যারা কাজের মানুষ তাদের দেখতে হবে। লবি একটাই মানুষের কাজ। বিডিওদের কাজ কী? জিজ্ঞাসা করো কতবার ভিসিট করেছে মিড ডে মিল নিয়ে? Icds কতবার ভিসিট করেছেন? যে টাকাটা এই বাজেট এ রাখা হয়েছে সেই টাকাটা কতটা খরচ হয়েছে কতটা হয়নি, কেন হয়নি দু মাসের মধ্যে এটা করতে হবে।’
আরও পড়ুন: মুখেই যত বড় কথা, ভারত চাইলে বাংলাদেশের কী করতে পারে! স্পষ্ট সেনাপ্রধানের মন্তব্যেই
সরকারি কর্মীদের কাজের প্রতি আগ্রহী হওয়ার বার্তা দিয়ে মমতা মন্তব্য, ‘বর্ষা শুরুর আগে, পরীক্ষা করতে গিয়ে, মাঝে মধ্যে উপ নির্বাচনের নামে ছুটি কাটানোটা বন্ধ করুন। জানুয়ারি থেকে জুন এটা কাজের সময়। আগামী বছরের প্ল্যান এখন করুন, যাতে এপ্রিল মাসের প্রাথমেই ওয়ার্ক অর্ডার দেওয়া যায়। ২০২৫ সালের সব স্কিমের টাকা ৩১-এ ডিসেম্বরের মধ্যে যেন হয়ে যায় সেটা দেখতে হবে।’
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়