মমতা বলেন, “আসছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ও বার্ধক্য ভাতা নিয়ে আমি ওয়ার্ক আউট করছি।কিছুদিনের মধ্যেই দেখতে পাবেন। যতটা পারব ততটা করব।” তিনি আরও বলেন, “দুয়ারে সরকার চলছে। আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব পোলিং স্টেশন অনুযায়ী কাজ হবে। নিচু তোলার একাংশ আছে কাজ না করে মানুষকে বারবার ঘোরায়। কিন্তু নিচু তোলার একাংশ যেমন আছে উচু তোলার একাংশ আছেন। পোলিং স্টেশন অনুযায়ী অফিসাররা বসবেন পাড়ায় সমাধানে। যদি কেউ কাস্ট সার্টিফিকেট না পান জানাবেনl এটার নাম হবে জন সংযোগ প্রোগ্রাম।”
advertisement
মুখ্যমন্ত্রী বিরোধীদের সমালোচনাকে একহাত নিয়ে বলেন, “বিজেপি বলে যাচ্ছে চোর। ওরাই সবচেয়ে বেশি চোর। বড় বড় গুণ্ডা যাঁরা এজেন্সির আশ্রয়ে বসে আছেন। দেখুন আমার পাঁচটা আঙুলের মধ্য একটা আঙুল কেটে যেতে পারে। কিন্তু তার জন্য সবাই খারাপ নয়।”
কেন্দ্রের বঞ্চনার প্রসঙ্গ তুলে মমতা বলেন, “আমি যেদিন থেকে সিএম হয়েছি, একটা টাকা নিই না,সরকারি গেস্ট হাউসে থাকলে তার ভাড়া দিই। আমি দেড়লাখ টাকা করে পেনশন পাই কিন্তু আমি একটাও টাকা নিই না। ভাত, রুটি খাই না। কিছুই খাই না। অনেকের মাথায় ছাদও নেই।কেন্দ্র টাকা দিচ্ছে না। আমি ঠিক করে দেব। সব বাড়ির লোকেরা জল পাবে। ২০২৪ এর ডিসেম্বরের মধ্যেই জল পাবে। সব কাজ তাই রাজ্য সরকারই করে। কেন্দ্র কিছু দেয় না।”
বেকারত্ব ও কর্মসংস্থান প্রসঙ্গে বাংলার চাকরির ক্ষেত্রে উন্নয়ন নিয়ে মমতা বলেন, “ঝাড়গ্রাম, বীরভূম,বাঁকুড়াতে কয়েকহাজার চাকরি পেয়েছে। এই কেন্দ্রীয় সরকারের আমলে ৪০ শতাংশ বেকারত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের এখানে কিন্তু ৪০ শতাংশ বেকারত্ব কমেছে। ১০০ দিনের কাজের টাকা ওরা বন্ধ করলে আমরা কিন্তু ওদের ৪০ দিনের কাজের টাকা দিতে পেরেছি।”