পঞ্চায়েত ভোটের ডিউটিতে এসে ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যু হয় প্রিসাইডিং অফিসারের। তবে তাঁর পরিবার এই দাবি মানতে নারাজ ৷ প্রিসাইডিং অফিসার রাজকুমার রায়ের মৃত্যুর তদন্তভার নিজের হাতে তুলে নিয়েছে সিআইডি ৷ মৃত রাজকুমার রায়ের পরিবারের সঙ্গে এদিন ফোনে কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী ৷
রায়গঞ্জের বাসিন্দা, পেশায় স্কুল শিক্ষক, বছর আটত্রিশের রাজকুমার রায় ৷ প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে ভোটের কাজ গিয়েছিলেন ইটাহারের সোনাপুর বিদ্যালয়ে।
advertisement
আরও পড়ুন
পঞ্চায়েত ভোটে নিহতের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণের ঘোষণা
পরিবার সূত্রে খবর, সোমবার ভোট শেষ হয়ে গেলেও রাতে তিনি বাড়ি ফেরেননি। পরদিন রাতে, রায়গঞ্জ এবং বামনগ্রাম স্টেশনের মাঝে প্রিসাইডিং অফিসারের দেহ উদ্ধার হয়। এই ঘটনায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে পুলিশ। কিন্তু, এই তত্ত্ব মানতে রাজি নন পরিজনেরা। তাঁদের দাবি, খুন করা হয়েছে।
তদন্তকারীর অবশ্য নিশ্চিত, ট্রেনের ধাক্কাতেই প্রিসাইডিং অফিসারের মৃত্যু হয়েছে। কারণ, রাধিকাপুর প্যাসেঞ্জারের চালক লিখিতভাবে জিআরপিকে জানিয়েছেন, বাঙালবাড়ি-রায়গঞ্জের মাঝে এক ব্যক্তি হঠাৎই ট্রেনের সামনে চলে এলে ধাক্কা লাগে।