এদিকে, মহুয়া ইস্যুতে ফের মুখ খুললেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। উত্তরবঙ্গ যাওয়ার আগে বিমানবন্দরে তিনি বলেন, ”দল পাশে থাকলেও লড়তে হবে নিজেকেই।” দলের প্রবীণ নেতাদের উদ্দেশ্যেও তিনি বলেন, ”প্রবীণদের অভিজ্ঞতা প্রত্যেকটা দলের জন্যই প্রয়োজন। ধর্মকে হাতিয়ার করে যারা রাজনীতি করে, তারা দেউলিয়া।”
আরও পড়ুন: ২ হাজার কোটি থেকে ৯২ হাজার কোটি! বিধানসভায় স্বনির্ভর গোষ্ঠী’ নিয়ে বড় ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর
advertisement
এদিকে, মহুয়া ইস্যুতে বিজেপি বিরোধী সব রাজনৈতিক দলের নেতারা কার্যত এক ছাতার তলায় এসেছে৷ এই অবস্থায় মহুয়া নিয়ে সংসদে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কিনা, সেদিকে সকলের নজর থাকবে৷ তবে ইতিমধ্যেই বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে, তার সোশ্যাল মিডিয়ায় ইঙ্গিত দিয়েছেন, কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতে পারে৷ আর এতেই রাজনৈতিক আক্রমণের সুর চড়িয়েছে তার দল তৃণমূল কংগ্রেস। একই সঙ্গে সংসদের অধ্যক্ষকে চিঠি দিয়ে মহুয়া ইস্যুতে পুনরায় ভাবার কথা জানিয়েছেন কংগ্রেসের লোকসভার দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
আরও পড়ুন: মোদির আবেদনই সার, সংসদ বসতেই তীব্র হট্টগোল বিরোধীদের! শুরুতেই মুলতবি লোকসভা
প্রসঙ্গত এথিক্স কমিটির মুখোমুখি হয়েছিলেন সাংসদ মহুয়া মৈত্র। সেখানে তাঁকে যে প্রশ্ন করা হয়, সেই প্রশ্ন যথেষ্ট অসম্মানজনক ছিল বলে আগেই জানিয়েছিলেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ৷ তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন একাধিক সাংসদ৷ এছাড়া শীতকালীন অধিবেশন শুরুর আগে সর্বদলীয় বৈঠকেও, সুদীপ বন্দোপাধ্যায় ও ডেরেক ও ব্রায়েন, তৃণমূলের লোকসভা ও রাজ্যসভার দুই নেতা মহুয়া ইস্যুতে সংসদে আলোচনা না করে, কোনও সিদ্ধান্ত যাতে না নেওয়া হয়, সেদিকে দেখার আবেদন জানিয়েছেন৷
