আজ নিজের বিধানসভা কেন্দ্র সোনারপুর দক্ষিণের বিভিন্ন এলাকায় এই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। তখনই সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজনের কালিকাপুরের পাড়ায় যান। সুজন চক্রবর্তী যদিও সেই সময় বাড়িতে ছিলেন না। দলীয় কাজে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ছিলেন। তাঁর দাদা, ভাই এবং পরিবারের অন্যান্যদের সঙ্গে কথা বলেন বিধায়ক লাভলি। কথা বলেন সুজন বাবুর স্ত্রী মিলি চক্রবর্তীর সঙ্গেও। ফোনে বিধায়কের সঙ্গে কথা হয় সুজন চক্রবর্তীর। তৃণমূল বিধায়ককে চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী।
advertisement
আরও পড়ুন: পোস্টার দিল কারা? বিচারপতি মান্থা মামলায় 'দোষী' কারা? কোলকাতা পুলিশকে কড়া নির্দেশ আদালতের
আরও পড়ুন: ফের 'রেফার' বলি শহরে? কলকাতার ৩ নামি হাসপাতাল ঘুরে NRS-এ মৃত্যু যুবকের! বড় অভিযোগ
উল্লেখ্য, দিদির সুরক্ষা কবচ নিয়ে আজ সিপিএম নেতার বাড়ি গেলে তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী। এই ঘটনায় অবাক অনেকেই। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ তো অমান্য করা যায় না। তাই সেই কর্মসূচি পালন করতেই হাজির তিনি। হ্যাঁ, সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তীর বাড়িতে ‘দিদির দূত’ হয়ে গেলেন সোনারপুর দক্ষিণের তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক লাভলি মৈত্র। তাতে অনেকেই ভূত দেখার মতো অবস্থা। কারণ যাঁরা ভাবতে পারেননি অভিনেত্রী বিধায়ক সিপিএম নেতার বাড়িতে আসতে পারেন তাঁরাই ভূত দেখার মতো দেখলেন। রাজনীতির ময়দানে যুযুধান প্রতিপক্ষ হলেও এভাবে সৌজন্য রক্ষা হল। মঙ্গলবার নিজের বিধানসভা কেন্দ্র সোনারপুর দক্ষিণের বিভিন্ন এলাকায় এভাবেই ঘুরে কর্মসূচি পালন করলেন তিনি।