তবে লক্ষ্মীরতন শুক্লা এখনই অন্য দলে যাচ্ছেন কি না, তা স্পষ্ট নয়৷ প্রাক্তন ক্রিকেটারের ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, আপাতত রাজনীতি থেকে অবসর নিতে চান লক্ষ্মী৷ কিছু দিন তিনি বিশ্রাম নিতে চান৷ তার পরই নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা জানাবেন তিনি৷
তবে মন্ত্রিত্ব এবং দলের জেলা সভাপতির পদ ছাড়লেও বিধায়ক পদ ছাড়ছেন না লক্ষ্মী৷ উত্তর হাওড়ার বিধায়ক লক্ষ্মী৷ বেশ কিছু দিন ধরেই তিনি দলীয় কর্মসূচি থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন লক্ষ্মী৷ ২০১৬ সালে শাসক দলে যোগ দিয়েছিলেন তিনি৷ তৃণমূলের অন্দরের খবর, রাজবী বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতোই লক্ষ্মীরতন শুক্লার সঙ্গেও হাওড়া জেলার চেয়ারম্যান এবং মন্ত্রী অরূপ রায়ের দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছিল৷ ফলে কাজের ক্ষেত্রেও সমস্যা হচ্ছিল৷ যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অরূপ রায়৷ তবে লক্ষ্মীর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ যাই হোক না কেন, বিধানসভা নির্বাচনের আগে লক্ষ্মীরতন শুক্লার ইস্তফা নিঃসন্দেহে তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে বড় ধাক্কা৷
advertisement