এদিন টেলিকম মন্ত্রককে ধন্যবাদ জানিয়ে কুণাল ঘোষ বলেন, ‘‘ আমার জীবন অনিশ্চিত ৷ টেলিকম মন্ত্রক শুক্রবার চিঠি দিয়েছে ৷ টেলিকম উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারম্যান করেছে আমাকে ৷ এর মধ্যে কোনও রাজনীতি দেখছি না আমি ৷ টেলিকম মন্ত্রককে এর জন্য অনেক ধন্যবাদ ৷ কিন্তু আমি সাংবাদিকতায় ফিরতে চাই ৷ আমি এখনই এই পদ গ্রহণ করতে পারছি না ৷ সোমবার চিঠি দিয়ে টেলিকম মন্ত্রককে ধন্যবাদ জানাব ৷’’
advertisement
তিনি তৃণমূল থেকে বহিষ্কৃত কি না, সে প্রশ্নে হঠাৎ করেই উত্তেজিত হয়ে ওঠেন কুণাল ৷ তিনি বলেন, ‘‘কে বহিস্কৃত ? এখনও আমার থেকে প্রতি মাসে সদস্যপদের জন্য ১০ হাজার টাকা নেওয়া হয় ৷ কেউ আমাকে বহিস্কার করেনি ৷ তৃণমূল কর্মীদের আমার আবেদন , উন্নয়নের জন্য রাস্তায় নামুন ৷ নারদা-সারদা-রোজভ্যালি নিয়ে নামবেন না ৷ দলের মধ্যে কোনও তদন্ত কমিটি গড়া হল না ৷ আমারও তো বক্তব্য আছে ৷ আমাকে ব্যবহার করা হয়েছে ৷ যাঁরা বলছেন দল সৎ , তাঁরা কোনও তদন্ত করছেন না ৷ ’’
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুক্রবারই নরেন্দ্র মোদীর অপসারণ চেয়েছেন। আর সে দিনই মমতার অপছন্দের সাংসদ কুণাল ঘোষকে পাঠান কেন্দ্রীয় যোগাযোগ মন্ত্রকের চিঠি এল প্রকাশ্যে। আর তাতেই তৈরি হয়েছে নতুন জল্পনা। তবে কি বিজেপি এবার তৃণমূলের এই সাংসদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করতে চাইছে?