কুণাল বলেন, "প্রশাসন একটা দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করছে। শাসক দলও করছে। ধর্মতলায় যা হয়েছিল, তা অনভিপ্রেত। মিছিল থেকে আক্রমণ করা হয়। এটা তো স্বাভাবিক ব্যাপার যে গ্রেফতার হবেন। ভুয়ো রক্ষী বলে চালিয়ে দেবেন। মিছিলে না করেছে তাই পুলিশ। যাঁরা করছেন, তাঁরা ইচ্ছাকৃত ভাবে করছেন। সরস্বতী পুজোর প্রস্তুতি ও প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রস্তুতি চলছে। ইন্ধন, প্ররোচনা দিতে করছেন।"
advertisement
তিনি আরও বলেন, "ভাঙড়ে মিছিল ডাকা হয়েছিল। অনুমতি দেয়নি পুলিশ। তৃণমূলের মিছিলেও না করেছে। এটা রাজধর্ম পালনের থেকেও এটি ইতিবাচক পদক্ষেপ।"
কুণাল বলেন, "ধর্মগুরুদের শ্রদ্ধা জানাই। বারবার অনুরোধ থাকবে, রাজনৈতিক নেতাদের মতো যেন আচরণ ধর্মগুরুরা না করেন। প্রত্যক্ষ রাজনীতির ভাষায় কথা বলা দূর্ভাগ্যজনক। মানুষের অসুবিধা দেখাও তাদের কাজ। সোশ্যাল মিডিয়া বা বিভিন্ন স্থানে যে বিবৃতি দিয়েছেন তা যথাযথ নয়। হিংসাত্মক ঘটনা ঘটলে সরকার জাতি-বর্ণ-নির্বিশেষে দায়িত্ব পালন করবেন।"
আরও পড়ুন, আপনার আর্থিক ভবিষ্যৎ এই ৭ জনের কাঁধে, জানেন কি কারা তৈরি করছেন দেশের বাজেট?
আরও পড়ুন, বাড়ি-ফ্ল্যাট-জমি কিনলে মিলবে সুবিধা? বাজেট ঘিরে বাড়ছে প্রত্যাশা
কুণাল আরও বলেন, "অনেকে বলছেন তাঁরা ভোট দিয়েছেন বলেই নাকি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জিতেছেন? এই বিবৃতি যথাযথ নয়। রাজনৈতিক উইং আইএসএফ'কে আপনারা ভোট দিয়েছেন। যাঁরা ভোটের আগে আইএসএফ করেছিলেন, তাঁরা এখন তৃণমূল কংগ্রেসকে জিতিয়েছেন কেন বলছেন। জাতি-ধর্ম দেখে আমরা রাজনীতি করিনা। ধর্মগুরুরা রাজনীতিতে এসে রাস্তা অবরোধ করলে পুলিশের সামনে পড়লে তখন ধর্মগুরু বলা যাবে না।"