উনিশশো সাতাশির রিয়ালেন্স কাপ। বর্ডারের অস্ট্রেলিয়ার কাছে ইংল্যান্ডের সাত রানে হার। মাইক গ্যাটিংয়ের রিভার্স সুইপ বিখ্যাত থেকে কুখ্যাত হয়েছিল সেই ম্যাচে। এ সব কিছুই দেখা হয়নি ইয়ন মর্গ্যানের। কারণ বর্তমান ইংরেজ অধিনায়ক তখনও এই পৃথিবীর আলো দেখেননি। সবই শুনেছেন পরিবারের কাছ থেকে। তবে দেখেছেন দু’হাজার নয় সালের বিশ্বকাপ জয়ের ছবিটা। তাই উনতিরিশ বছর পর ইডেনে ফাইনাল খেলতে নামার আগে পিছনের দিকে নয়, এগিয়ে যেতে চান মর্গ্যান। তাই তাঁর কাছে একটা গেইল বা একটা ব্র্যাভো সমস্যা নয়। সমস্যা এই বিশ্বকাপে উলকার মতো আর্বিভাব হওয়া গোটা ক্যারিবিয়ান দলটাই।
advertisement
মিনি বিশ্বকাপ খেলতে আসা এই ইংল্যান্ড দলটা আক্ষরিথ অর্থেই মিনি বিশ্ব। আদিল রসিদ, মইন আলিদের পূর্বপুরুষরা পাকিস্তানের। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ডের বাসিন্দা ছিলেন জো রুট। এর উপর কলকাতা। নাক উচু ইংরেজরা টি-টোয়েন্টিকে খুব একটা পাত্তা দিতেন না। মর্গ্যান স্বীকার করলেন গত পাঁচ বছর এই ক্রিকেটটা নিয়ে তাঁরা ভাবছেন। তাই অতীত নয়, নতুন করে শুরু করতে চায় মানসিক ভাবে চাঙ্গা এই ইংল্যান্ড দল।