উল্লেখ্য, সভার অনুমতি বাতিল নিয়েই এদিন সকালে তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে চ্যালেঞ্জ করে বলেন, ‘আমি কলকাতা যাবই ৷ সভা করার অনুমতি না পেলেও যাব ৷ পারলে আমাকে গ্রেফতার করুক ৷’ পরে বুধবার বিকেলে পুলিশ প্রশাসনের তরফ থেকে সবুজ সংকেত পায় বিজেপি ৷
আরও পড়ুন
অসম NRC নিয়ে উত্তাল গোটা দেশ, জানেন কী এই NRC?
advertisement
কলকাতার ৫টি জায়গায় সভা করার প্রস্তাব নিয়ে মঙ্গলবার লালবাজারে যায় বিজেপি প্রতিনিধি দল। ভিক্টোরিয়া হাউস, রানি রাসমণি, মেয়ো রোড, ডোরিনা ক্রসিং বা শ্যামবাজার, যে কোনও একটি জায়গায় সভার অনুমতি চায় বিজেপি। যুবমোর্চার সভার জন্য ভিক্টোরিয়া হাউস বিজেপির প্রথম পছন্দ ছিল। তবে ভিক্টোরিয়া হাউসে যে সভার অনুমতি পাওয়া যাবে না, তা প্রায় ধরেই নিয়েছিলেন দিলীপ ঘোষরা।
আরও পড়ুন
অসম NRC: নামের পাশে লালকালি, বিয়ের ভাঙার আশঙ্কায় ভীত কোচবিহার!
এই মুহূর্তে যুবমোর্চার সভা নিয়ে সরকারের সঙ্গে সংঘাতে জড়াতে নারাজ বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব। সেক্ষেত্রে বাকি ৪টে জায়গার মধ্যে যে কোনও একটিতে অমিত শাহের সভা করার পরিকল্পনা ছিল গেরুয়া শিবিরের। ভিক্টোরিয়া হাউসের অনুমতি না মিললেও অবশেষে মেয়ো রোডে সভা করার অনুমতি পায় বিজেপি ৷ ১১ অগাস্ট বিজেপি যুবমোর্চার সভা উপলক্ষে ফের রাজ্যে আসবেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ।
