TRENDING:

SI Ritan Das Controversy: কান, চোখ নষ্ট হলে কে দায় নিত? শিক্ষককে লাথি মারা এসআই রিটন দাসের পাশে দাঁড়ালেন নগরপাল

Last Updated:

নগরপাল অবশ্য দাবি করেছেন, গন্ডগোলের মধ্যে কীভাবে মাথা ঠান্ডা রেখে পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে, নিয়মিত সে সম্পর্কে বাহিনীকে বোঝান হয়৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কসবায় স্কুল শিক্ষকের পেটে পুলিশের লাথি এবং লাঠি চার্জের ঘটনায় বাহিনীরই পাশে দাঁড়ালেন কলকাতার নগরপাল মনোজ ভার্মা৷ পাল্টা তিনি প্রশ্ন তুললেন, শিক্ষকদের মারধর করার জন্য পুলিশকে শয়তান, দানব বলে আক্রমণ করা হলেও যাঁরা পুলিশকে হেনস্থা করলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কেন একটা কথাও বলা হচ্ছে না৷
বাহিনীর পাশেই দাঁড়ালেন নগরপাল মনোজ ভার্মা৷
বাহিনীর পাশেই দাঁড়ালেন নগরপাল মনোজ ভার্মা৷
advertisement

এমন কি, রিটন দাস নামে কসবা থানার যে এসআই-এর বিরুদ্ধে এক চাকরিহারা শিক্ষকের পেটে লাথি মারার অভিযোগ উঠেছিল, কার্যত তাঁর পাশেও দাঁড়িয়েছেন পুলিশ কমিশনার৷ একই সঙ্গে অবশ্য তাঁর আশ্বাস, ভবিষ্যতে যাতে এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে, তা দেখা হবে৷

এ দিন অবশ্য কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, বুধবার কসবার ঘটনায় শিক্ষকদের সঙ্গে বহিরাগতরাও জড়িত ছিল৷ নগরপাল বলেন, যে অফিসারের বিরুদ্ধে লাথি মারার অভিযোগ উঠছে, তাঁর মেডিক্যাল রিপোর্ট দেখুন তিনি নিজে কতটা আহত৷ শিক্ষকরা পুলিশকে মারবেন, এটা ভাবা যায় না৷ একজন পুলিশকর্মী তিন দিন পর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন৷ চিকিৎসকরা ১৪ দিন বেড রেস্ট নিতে বলেছেন৷ তার পর এমআরআই হবে৷ কবে হাঁটতে পারবেন বলা যাচ্ছে না৷

advertisement

কসবা থানার এসআই রিটন দাসের পাশে দাঁড়িয়ে নগরপাল বলেন, ওই অফিসারের কুঁচকিতে আঘাত করা হয়েছে৷ তাঁর কানের উপরে চড় মারা হয়েছে, কানের পর্দা ফেটে গেলে কে দায়িত্ব নিত? ওনার বুকেও চোট লেগেছে৷ চশমা ভাঙা ছিল, চোখ নষ্ট হলে কে দায় নিত? কেউ তো এখনও দায় নেয়নি৷ যাঁরা পুলিশকে মারল, তাঁদের বিরুদ্ধে তো কোনও কথা বলা হচ্ছে না৷ পুলিশকে তো শয়তান, দানব অনেক কিছু বলা হচ্ছে৷

advertisement

নগরপাল অবশ্য দাবি করেছেন, গন্ডগোলের মধ্যে কীভাবে মাথা ঠান্ডা রেখে পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে, নিয়মিত সে সম্পর্কে বাহিনীকে বোঝান হয়৷ এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তিও আটকানো হবে বলে আশ্বস্ত করেন নগরপাল৷ তার পরেও তিনি বলেন, ভুল পুলিশেরও হয়৷ কিন্তু পুলিশকে কেউ মারবে, আর পুলিশ পাল্টা কিছু করবে না, এটা হতে পারে না৷ যা হয়েছে, প্রত্যাশিত নয়৷ ভবিষ্যতে যাতে না হয়, দেখা হচ্ছে৷

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দিঘায় তো অনেকবার এসেছেন! কিন্তু জানেন কি দিঘায় প্রথম খাবারের হোটেল কোনটি বলতে পারলে আপনি
আরও দেখুন

কসবা থানার ওই বিতর্কিত এসআই রিটন দাসের বদলে ডিআই অফিসে গন্ডগোলের ঘটনার তদন্তভার সঞ্জয় সিং নামে এক অফিসারকে দেওয়া হয়েছে৷ নগরপাল অবশ্য দাবি করেছেন, প্রাথমিক ভাবে কর্তব্যরত থাকায় রিটন দাসই থানায় ওই এফআইআর রুজু করেছিলেন৷ পরে তদন্তকারী অফিসার হিসেবে অন্য একজনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে৷ এ রকম নজির অতীতে অনেক রয়েছে বলেও জানিয়েছেন নগরপাল৷

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
SI Ritan Das Controversy: কান, চোখ নষ্ট হলে কে দায় নিত? শিক্ষককে লাথি মারা এসআই রিটন দাসের পাশে দাঁড়ালেন নগরপাল
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল